দুর্ধর্ষ কিনু গাজী ৯৭টি বাঘ মেরেছিল বলে শোনা যায়। কিনু গাজী ও তার ভাই ইসমাইল গাজী বাঘের হাতেই মারা পড়েন। কল পেতে বাঘ মারায় সুন্দরবনের শ্রেষ্ঠ শিকারি মনে করা হয় কিনু গাজীর পুত্র মেহের গাজীকে। মেহেরের ডাকনাম পুটিয়া বা স্থানীয় উচ্চারণে পুইটে। কিন্তু গাজীর ৮ পুত্রের মধ্যে মেহের, নিজামদি, আতাব্দি,...
আরো পড়ুন
দুর্ধর্ষ কিনু গাজী ৯৭টি বাঘ মেরেছিল বলে শোনা যায়। কিনু গাজী ও তার ভাই ইসমাইল গাজী বাঘের হাতেই মারা পড়েন। কল পেতে বাঘ মারায় সুন্দরবনের শ্রেষ্ঠ শিকারি মনে করা হয় কিনু গাজীর পুত্র মেহের গাজীকে। মেহেরের ডাকনাম পুটিয়া বা স্থানীয় উচ্চারণে পুইটে। কিন্তু গাজীর ৮ পুত্রের মধ্যে মেহের, নিজামদি, আতাব্দি, মাদার বাঘ মারার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মেহের গাজী দুইবার বাঘের হাতে ঘায়েল হন। দ্বিতীয়বার তার শরীর বাঘের আঁচড়-কামড়ে গ্যাংগ্রিন হলে মেহের তাতেই মৃত্যুবরণ করেন। মেহের গাজীরই সুযোগ্য পুত্র আব্দুল হামিদ গাজী ওরফে পচাব্দী গাজী। পচাব্দী গাজীর মা ক্ষ্যান্ত বিবির পরপর কয়েকটি শিশু মারা যায় আঁতুড়ে। পচাব্দী জন্মালে যাতে আজরাইলের অরুচি হয়, তাই তার নাম রাখা হয় পচা। পচা নাম থেকে পচাব্দী গাজী। স্থানীয় স্কুলে পচাব্দী পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ে ইস্তফা দেন। মৌয়ের মৌসুমে মৌ কাটতে বাদায় যেতেন আবার কখনো বাবার সঙ্গে বাঘ শিকারে।
কম দেখান