আলতো করে ঘাড়ের কাছে কে যেন একটা শ্বাস ফেলল তখন। চমকে পেছনে ফিরেছি, দেখি
বিশাল একটি খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে আমার গা ঘেঁষে। এত বড় খরগোশ আমি জীবনে দেখিনি। ছোটখাটো একটা গরুর সমান। গায়ের রং ধবধবে সাদা। ঝকঝকে পেপার ওয়েটের মতো দুটো চোখ। সেই চোখ মানুষের মতো পিটপিট করছে।
এখানে এরকম একটি...
আরো পড়ুন
আলতো করে ঘাড়ের কাছে কে যেন একটা শ্বাস ফেলল তখন। চমকে পেছনে ফিরেছি, দেখি
বিশাল একটি খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে আমার গা ঘেঁষে। এত বড় খরগোশ আমি জীবনে দেখিনি। ছোটখাটো একটা গরুর সমান। গায়ের রং ধবধবে সাদা। ঝকঝকে পেপার ওয়েটের মতো দুটো চোখ। সেই চোখ মানুষের মতো পিটপিট করছে।
এখানে এরকম একটি খরগোশ এলো কোত্থেকে! কখন এলো!
চারদিকে খোলা মাঠ, একটি মাছি উড়ে এলেও দেখা যাবে, আর এত বড় একটি জীব হেঁটে এলো আমি দেখতে পেলাম না!
খরগোশ কি এত বড় হয়! কখনও শুনিনি তো!
এটা কি খরগোশ না অন্য কিছু!
এসব ভাবতে ভাবতে আনমনা হয়েছি, দেখি খরগোশটি আস্তে ধীরে আমি যেদিক থেকে এসেছি সেই দিকে হাঁটতে শুরু করেছে। নিজের
অজান্তে আমিও তার পিছু পিছু হাঁটতে লাগলাম। নদীর তীর অব্দি এসেছি, হঠাৎই চোখের সামনে হাওয়ায় মিলিয়ে গেল খরগোশটি। আমি বুঝতে পারলাম না দৃশ্যটি বাস্তব না স্বপ্ন।
কম দেখান