বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের ‘আরণ্যক’ তার নিজের জীবনে নর্থ বিহারে কাটানো দিনগুলির প্রতিচ্ছবি। আরণ্যক শব্দটির মানে ‘অরণ্য কে নিয়ে’, তবে এই গল্পটি শুধু প্রকৃতিই নয়, তার মাঝে যেই গ্রাম্য মানুষদের বাস, তাদের জীবন, স্বপ্ন আর স্বপ্ন ভঙ্গ কে নিয়ে লেখা। প্রকৃতি ও মানব জীবনের এক অনবদ্য প্রতিচ্ছবি, আরণ্যক।
'পথের পাচালী' রচনার সময়...
আরো পড়ুন
বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের ‘আরণ্যক’ তার নিজের জীবনে নর্থ বিহারে কাটানো দিনগুলির প্রতিচ্ছবি। আরণ্যক শব্দটির মানে ‘অরণ্য কে নিয়ে’, তবে এই গল্পটি শুধু প্রকৃতিই নয়, তার মাঝে যেই গ্রাম্য মানুষদের বাস, তাদের জীবন, স্বপ্ন আর স্বপ্ন ভঙ্গ কে নিয়ে লেখা। প্রকৃতি ও মানব জীবনের এক অনবদ্য প্রতিচ্ছবি, আরণ্যক।
'পথের পাচালী' রচনার সময় অর্থাৎ ১৯২৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভাগলপুরে থাকাকালীন তিনি 'আরণ্যক' লেখার পরিকল্পনা করেন।ঐ সময় বছর চারেক পাথুরিয়িঘাটা এস্টেটের সহকারী ম্যানেজার হিসাবে ইসমাইলপুর এবং আজমাবাদের অরণ্য-পরিবেশে থাকার ফলে আজন্ম প্রকৃতির পূজারী বিভূতিভূষণ ব্যাপক পরিভ্রমণ ও নানা বিষয়ে পর্যবক্ষেণ করেন।তার প্রকৃতি প্রেম আরও প্রগাঢ় হয়।
কম দেখান