অরণ্যর জীবন থেকে দুজন মানুষ নিখোঁজ হয়- একজন ছোট মামা, অন্যজন দিশা। অরণ্য তাদের খুঁজে বের করতে চায়। সে যাত্রায় আচমকা সঙ্গী হয় মেডিকেল-ছাত্রী রায়া। দৃশ্যপটে দেখা যায় শায়লা আর রাফিকে, যাদের জীবনের অন্তহীন অঘটনে জড়িয়ে যায় অরণ্যও। তারপর? দিশাকে কি শেষ পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যাবে? মেয়েটা কি বেঁচে আছে?...
আরো পড়ুন
অরণ্যর জীবন থেকে দুজন মানুষ নিখোঁজ হয়- একজন ছোট মামা, অন্যজন দিশা। অরণ্য তাদের খুঁজে বের করতে চায়। সে যাত্রায় আচমকা সঙ্গী হয় মেডিকেল-ছাত্রী রায়া। দৃশ্যপটে দেখা যায় শায়লা আর রাফিকে, যাদের জীবনের অন্তহীন অঘটনে জড়িয়ে যায় অরণ্যও। তারপর? দিশাকে কি শেষ পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যাবে? মেয়েটা কি বেঁচে আছে? ছোট মামাই-বা কোথায় হারাল? জটিল সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে এগিয়ে চলে কসমোপলিটন গল্প। ওদিকে রায়ার নরম-কোমল আঙুল খেলা করে অরণ্যর অবাধ্য ঘনকালো চুলে। নুয়ে এসে মমতার পরশ বোলায় অবসাদগ্রস্থ ম্লান দুটি চোখে আর স্নেহপলাতক ঠোঁটে- যে পরশ অরণ্যকে মায়াবী এক ঘোরের জগতে নিয়ে যায়। যেখানে ছড়িয়ে আছে তীব্র মাদকতাময় চন্দনের ঘ্রাণ। ঘ্রাণটা কি রায়ার শরীরের? হৃদয়ে গভীর মমতা থাকলে নারীর শরীর থেকে বুঝি এমনই সুবাস ছড়ায়!
কম দেখান