বিহারের জিরানিয়া শহর, তার থেকে কিছুটা দূরে তাৎমাটুলি, তার পাশে ধাঙড়টুলি—এ উপন্যাসের ভৌগোলিক পটভূমি। ‘ঢোঁড়াই চরিত মানস’ তাৎমাটুলি-ধাঙড়টুলির গরিব মানুষের জীবন আখ্যান; সমাজের উঁচু স্তরের মানুষের সঙ্গে তাদের লড়াই ও নিত্যদিনের গল্প, দৈবশক্তিতে তাদের ভরসার গল্প। সে সময়ের সেখানকার সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে এ উপন্যাসে।
অনাথ বালক...
আরো পড়ুন
বিহারের জিরানিয়া শহর, তার থেকে কিছুটা দূরে তাৎমাটুলি, তার পাশে ধাঙড়টুলি—এ উপন্যাসের ভৌগোলিক পটভূমি। ‘ঢোঁড়াই চরিত মানস’ তাৎমাটুলি-ধাঙড়টুলির গরিব মানুষের জীবন আখ্যান; সমাজের উঁচু স্তরের মানুষের সঙ্গে তাদের লড়াই ও নিত্যদিনের গল্প, দৈবশক্তিতে তাদের ভরসার গল্প। সে সময়ের সেখানকার সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে এ উপন্যাসে।
অনাথ বালক ঢোঁড়াই এ উপন্যাসের নায়ক। বড় হতে হতে সে তার গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া রাস্তা ‘পাক্কী’ থেকে শুরু করে বদলে যেতে দেখে সবকিছু। সে প্রত্যক্ষ করে সময়ে অসময়ে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিবাদ, সত্যাগ্রহ আন্দোলন, বিহারের ভূমিকম্প ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। দৈবশক্তিতে তার অটুট বিশ্বাস। প্রধান নারীচরিত্র রামিয়ার সাথে জীবন শুরু করে ঠিকই; কিন্তু সে জীবনের কতটুকুই বা যাপন করে সে? এ এক জিজ্ঞাসা ছাড়া আর কিছু নয় বৈকি। ইতিহাসকে অনুসরণ করে চলতে থাকে সে ভবিষ্যতের দিকে। পেছনে রয়ে যায় রামিয়া, বাওয়া, দুখিয়ার মা ও তার গ্রামের পাশের রাস্তা ‘পাক্কী’'।
কম দেখান