সাইকেলের চেন পড়ার আর জায়গা পেলো না। ঠিক শ্যামল বরণ মেয়েটির বাড়ির সামনে এসে চেন পড়ে গেলো। দ্রুত চেন লাগানোর চেষ্টা করতেই হাতে কালিঝুলি লেগে একাকার। উঠে দাঁড়াতেই দেখি বারান্দা থেকে শ্যামল বরণ মেয়ে আমাকে ইশারায় কাছে ডাকছে। আমি না সূচক মাথা নাড়তেই সে হেসে বলল- হ্যালো হ্যান্ডসাম, অন্তত আমাদের...
আরো পড়ুন
সাইকেলের চেন পড়ার আর জায়গা পেলো না। ঠিক শ্যামল বরণ মেয়েটির বাড়ির সামনে এসে চেন পড়ে গেলো। দ্রুত চেন লাগানোর চেষ্টা করতেই হাতে কালিঝুলি লেগে একাকার। উঠে দাঁড়াতেই দেখি বারান্দা থেকে শ্যামল বরণ মেয়ে আমাকে ইশারায় কাছে ডাকছে। আমি না সূচক মাথা নাড়তেই সে হেসে বলল- হ্যালো হ্যান্ডসাম, অন্তত আমাদের বাসায় ঢুকে হাতটা ধুয়ে যান। তারপর আবার সাইকেলে ঘুরে বেড়ান। আমি সাইকেল দেয়ালে হেলান দিয়ে রাখতে রাখতে বলি- এটা আপনাদের বাড়ি? শ্যামল বরণ মেয়ে গেট খুলতে খুলতে বলে- এ বাড়িটা এখন আমাদের। আপনি চাইলে একদিন এ বাড়ি আপনারও হবে। আমি মেয়েটির কথার কোনো মাথামুণ্ডু খুঁজে পাই না। আমাকে সরাসরি ড্রইংরুমে নিয়ে গিয়ে বসায়। তারপর একটা মগ ভর্তি পানি আর ছোট বালতি আনে। আমার হাতটা ধুয়ে দেয়। তারপর ফুফু ফুফু করে ডাকে। শ্যামল বরণ মেয়ে তার ফুফুকে জড়িয়ে ধরে বলেÑ ফুফু দ্যাখো, ছেলেটা কী সুন্দর দেখতে। কি মায়াময়। ওর নাম চন্দন। রাজশাহী ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। আমার ইচ্ছে হচ্ছে চন্দন গন্ধের বনে সারাজীবনের জন্য হারিয়ে যাই।
কম দেখান