মরুভূমির দেশের এক সুপ্রাচীন রাণী আনাইডা, যার হেরেম ভরা ছিল সুদর্শন পুরুষে আর মহলে ছিল লিঙ্গ প্রতিবন্ধী দাসেরা। অন্ধকারের পরম আরাধ্য প্রভুর সাধণায় সমর্পিত ছিল তার জীবন....
চন্দ্র উদিত হবার মাহেন্দ্রক্ষণে মালকিনের বুক চিড়ে দিয়েছিল বহুকালের বিশ্বস্ত ক্রীতদাস সুলাইমান, বুক চিড়ে দিয়েছিল নিজের হাতে আর ছিন্ন করতে চেয়েছিল মস্তক। হ্যাঁ, অভিশপ্ত...
আরো পড়ুন
মরুভূমির দেশের এক সুপ্রাচীন রাণী আনাইডা, যার হেরেম ভরা ছিল সুদর্শন পুরুষে আর মহলে ছিল লিঙ্গ প্রতিবন্ধী দাসেরা। অন্ধকারের পরম আরাধ্য প্রভুর সাধণায় সমর্পিত ছিল তার জীবন....
চন্দ্র উদিত হবার মাহেন্দ্রক্ষণে মালকিনের বুক চিড়ে দিয়েছিল বহুকালের বিশ্বস্ত ক্রীতদাস সুলাইমান, বুক চিড়ে দিয়েছিল নিজের হাতে আর ছিন্ন করতে চেয়েছিল মস্তক। হ্যাঁ, অভিশপ্ত নগরী থিয়াবিসের আকাশে-বাতাসে আজও ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয় প্রাচীন পিশাচিনীর অপার্থিব আর্তনাদ...
কেন অভিশপ্ত এক খঞ্জরে পুঞ্জিভূত হয়েছিল পিশাচ রানী আনাইডার প্রাণ? কেন সেই খঞ্জরকে সমাহিত করা হয়েছিল নীল নদের বুকে???
সহস্র সহস্র বছরের পথ পেরিয়ে আবারো ফিরে এসেছেন রাণী, ফিরে এসেছেন আনাইডা। পুর্নজন্মের পথ পেরিয়ে ফিরে এসেছেন মৃত্যু ও জিঘাংসার বার্তা নিয়ে।
জন্মান্তরকে ফাঁকি দিয়ে তবে কি ফিরে এসেছে সুলাইমানও??? নাকি তার কখনো মৃত্যুই ঘটেনি!
কম দেখান