অমানিশার ঘোর আঁধার দেখে ভয়ে কাঁপা বুক, তবুও তোমার সঙ্গে ভোর দেখতে ইচ্ছে করে,
গ্রামের ধারে ছোট্ট নদীর তীরে, যে হারিয়েছে তার মায়াবী যৌবন, কুয়াশা ঢাকা ভোরে বালুতে ল্যাদল্যাদে পা,
তোমায় নিয়ে হাঁটতে ইচ্ছে করে।
দূর্বা ঘাসের শিশির মাড়িয়ে যেতে চায় তোমার হাতটা ধরে
ইচ্ছে করে বহুক্ষণ পথচলি, সব কোলাহল ছাড়িয়ে।
টঙ দোকানের লাকড়িজ্বলা চুলার...
আরো পড়ুন
অমানিশার ঘোর আঁধার দেখে ভয়ে কাঁপা বুক, তবুও তোমার সঙ্গে ভোর দেখতে ইচ্ছে করে,
গ্রামের ধারে ছোট্ট নদীর তীরে, যে হারিয়েছে তার মায়াবী যৌবন, কুয়াশা ঢাকা ভোরে বালুতে ল্যাদল্যাদে পা,
তোমায় নিয়ে হাঁটতে ইচ্ছে করে।
দূর্বা ঘাসের শিশির মাড়িয়ে যেতে চায় তোমার হাতটা ধরে
ইচ্ছে করে বহুক্ষণ পথচলি, সব কোলাহল ছাড়িয়ে।
টঙ দোকানের লাকড়িজ্বলা চুলার আগুনের ধোঁয়া চোখে জ্বালা দেয় না,
কড়া লিকারের চা খেতে খেতে স্বপ্নে ডুবতে ইচ্ছে করে।
ছোট্ট ডিঙি নাও বেয়ে বৃষ্টি জলে ভিজে একাকার, পুরিয়া বাতাসে লোমে শিহরণ তোলে,
তোমায় নিয়ে অনুভূতির নিয়ন্ত্রণ হারানোর উন্মাদনায়, আগুন লাগা ফাগুনে
পলাশ শিমূলের গানে মুখরিত অবনী, তোমায় নিয়ে বারবার
হারাতে ইচ্ছে করে।
সব জঞ্জাল, সব বিষন্ন তাকে দুরে ঠেলে ইচ্ছে ঘুড়ি লাটাই সূতা ছাড়িয়ে হারাতে চায় দূর অজানায়।
কম দেখান