ভুতের বাচ্চা কাঁদতেই থাকলো, কাঁদতেই থাকলো। ছোটন এবার বিরক্ত হয়ে বললো তুমি কিছু বলছ না, শুধু কেঁদেই যাচ্ছ! রিঁও বললো কী বলবো, আমি খুব বিপদে পড়েছি, তুমি কি আমাকে একটু সাহায্য করতে পারবে? ছোটন বললো তা বলো, কী সাহায্য করতে হবে!
রিঁও বললো আমি তোমাকে মিথ্যা-মিথ্যি ভয় দেখাবো, আর...
আরো পড়ুন
ভুতের বাচ্চা কাঁদতেই থাকলো, কাঁদতেই থাকলো। ছোটন এবার বিরক্ত হয়ে বললো তুমি কিছু বলছ না, শুধু কেঁদেই যাচ্ছ! রিঁও বললো কী বলবো, আমি খুব বিপদে পড়েছি, তুমি কি আমাকে একটু সাহায্য করতে পারবে? ছোটন বললো তা বলো, কী সাহায্য করতে হবে!
রিঁও বললো আমি তোমাকে মিথ্যা-মিথ্যি ভয় দেখাবো, আর তুমি সত্যি-সত্যি ভয় পেয়েছ বলে অভিনয় করবে। (মনে মনে বললো তুমি যা দুষ্টু, তুমি কি আর সত্যিকারের ভয় পাবে!) ছোটন বললো কী বিড়বিড় করছো। তা আমি ভয় পেয়েছি অভিনয় করলে তোমার কী লাভ? রিঁও বললো হয়েছে কি, আমাদের ভুতদের মধ্যে নিয়ম আছে, বাচ্চা-ভুত যেদিন বাচ্চা-মানুষকে ভয় দেখাতে পারবে, সেদিন থেকে সে ‘ভুত’ বলে নিজের পরিচয় দিতে পারবে। এটা ছাড়া ভুত সমাজে তাকে অনেক অপমান-অপদস্থ হতে হয়। এমনকি ভুতদের অভিশাপে সে মানুষও হয়ে যেতে পারে।
কম দেখান