মরে যাওয়ার কথা শুনলে এই ভূতটি সব সময়ই রেগে একেবারে কাঁই হয়ে যায়। আজও হল। ছাগলছানার মতো তিড়িং করে একটা লাফ দিল সে। মুখে বাঁ হাতের বুড়ো আঙুলটা আছেই, চুষতে চুষতে বলল, মরে যাওয়ার কথা বললে কেন? তোমার সঙ্গে আমি আর থাকবই না। এই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলাম। আর কখনও...
আরো পড়ুন
মরে যাওয়ার কথা শুনলে এই ভূতটি সব সময়ই রেগে একেবারে কাঁই হয়ে যায়। আজও হল। ছাগলছানার মতো তিড়িং করে একটা লাফ দিল সে। মুখে বাঁ হাতের বুড়ো আঙুলটা আছেই, চুষতে চুষতে বলল, মরে যাওয়ার কথা বললে কেন? তোমার সঙ্গে আমি আর থাকবই না। এই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলাম। আর কখনও আমার মুখ তোমরা দেখবে না।
এই শুনে মা-ভূতটা ভেউ ভেউ করে কাঁদতে লাগল। স্বামীর হাত ধরে বলল, ওগো, ছেলেটাকে থামাও গো। বোকাদের রাগ খুব খারাপ। একবার রাগ করে বাড়ি ছেড়ে গেলে আর কখনও ফিরবে না।
বাপ-ভূতটা বলল, আহার না জুটলে ঠিকই ফিরে আসবে। যাবে কোথায়?
এই শুনে ভূতটা গেল আরও রেগে। কোনো কথা না বলে হনহন করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে এলো সে। তারপর যেদিকে দুচোখ যায় সারারাত ধরে হাঁটতে
লাগল।
মুখে বাঁ হাতের বুড়ো আঙুল আছেই।
ভোরবেলা অচিনপুর গাঁয়ের প্রান্তে এসে দাঁড়াল সে।
কম দেখান