মান্টো কখনো আপোষ করেননি। গল্পকারের মুখোশে আসলে তো তিনি ছিলেন একজন ধারাভাষ্যকার। সমাজের সব চিত্র যা অসহ্যকর তা তিনি কৌশলে নিয়ে এসেছেন নিজের গল্পে। নিজের সে সক্ষমতা সম্বন্ধে তিনি সচেতন ছিলেন। তাইতো নিজের কবরের এপিটাফে লিখে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন, “এখানে সাদাত হাসান মান্টো শুয়ে আছে। তাঁর সঙ্গে ছোটগল্প লেখার সমস্ত...
আরো পড়ুন
মান্টো কখনো আপোষ করেননি। গল্পকারের মুখোশে আসলে তো তিনি ছিলেন একজন ধারাভাষ্যকার। সমাজের সব চিত্র যা অসহ্যকর তা তিনি কৌশলে নিয়ে এসেছেন নিজের গল্পে। নিজের সে সক্ষমতা সম্বন্ধে তিনি সচেতন ছিলেন। তাইতো নিজের কবরের এপিটাফে লিখে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন, “এখানে সাদাত হাসান মান্টো শুয়ে আছে। তাঁর সঙ্গে ছোটগল্প লেখার সমস্ত রহস্য ও কৌশলও চাপা পড়ে গেছে। সেখান থেকে এখনো সে ভাবছে, কে বড়ো গল্পকার, তিনি নাকি ঈশ্বর!”
সাদাত হোসান মান্টো থেকে যায়। উঁকি দিতে থাকা অজস্র গল্পে ছদ্মনামে চলে আসে মান্টো। যখন ধর্ম নিয়ে বিরোধ আর জাতিগত ঘৃণা নতুন মোড়কে সামনে আসে তখনও প্রতিরোধ করে সবার আগে দাঁড়ায় মান্টো; সাদাত হাসান মান্টো।
আদর ও প্রেমের কিংবা নোংরা ও ঘৃণার; যে আদলেই ধরা সে দিক নাÑমান্টো তা তুলে আনতেন একদম ছেঁকে।
পৃথিবীর যেকোনো গল্পকে অনায়াসে সম্বোধন করা যায় মান্টো বলে।
কম দেখান