গল্পের জোজো আমার প্রিয় জোজো। কোথা থেকে এসে আমাদের সংগে আছে। যায় না কোথাও। পায়ে পায়ে ঘোরে, মিউমিউ করে। জোজো আমাদের হয়ে গেছে।
আর মধুমতী তো মধুমতীই। গল্পের মধুমতী আর আমাদের মধুমতী একেবারে এক নয়। কিছু কিছু বানানো, কিছু কিছু কল্পনা। কিছু কিছু ঠিক ঠিক।
দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকাতে পাঁচবারে বের হয়েছে মধুমতীর...
আরো পড়ুন
গল্পের জোজো আমার প্রিয় জোজো। কোথা থেকে এসে আমাদের সংগে আছে। যায় না কোথাও। পায়ে পায়ে ঘোরে, মিউমিউ করে। জোজো আমাদের হয়ে গেছে।
আর মধুমতী তো মধুমতীই। গল্পের মধুমতী আর আমাদের মধুমতী একেবারে এক নয়। কিছু কিছু বানানো, কিছু কিছু কল্পনা। কিছু কিছু ঠিক ঠিক।
দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকাতে পাঁচবারে বের হয়েছে মধুমতীর কথা। বই করতে বসে তাতে বেশ কিছু কথা বাড়িয়ে দিয়েছি। বাড়তিটা দরকার ছিল।
ইকবাল হোসেন সানু প্রথমবার যেমন এঁকেছিল জোজো আর মধুমতী, তেমন আমি চাই নি। দিলাম ফেলে। সানু অভিমান করে আবার আঁকল। সে আঁকা মনে লেগেছে। সানুকে ভালবাসা।
ছোট বন্ধুরা যদি জোজো আর মধুমতীকে ভালবাসা দেয়, আমার চোখে পানি এসে যাবে।
১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭
মমতাজউদদীন আহমদ
কম দেখান