‘আমার কণ্ঠস্বর আত্মস্মৃতিমূলক বাংলা সাহিত্যে এক সম্পূর্ণ অভিনব কণ্ঠস্বর-আন্তরিক, আদর্শের ও প্রবৃত্তির দ্বন্দ্বে উদ্ভ্রান্ত, শক্তিশালী ও সাহসী, সৎ ও সংরক্ত। বহু দিক থেকেই নির্মলেন্দু গুণের আমার কণ্ঠস্বর অষ্টাদশ শতাব্দীর ফরাসি দার্শনিক জাঁ জাক রুশোর লেখা স্বীকারোক্তি নামক বিশ্ববিখ্যাত গ্রন্থের সঙ্গে তুলনীয়। স্বাধীনতার স্বপ্নে উদ্বেলিত, কিন্তু প্রবৃত্তির নাগপাশে জর্জরিত।...
আরো পড়ুন
‘আমার কণ্ঠস্বর আত্মস্মৃতিমূলক বাংলা সাহিত্যে এক সম্পূর্ণ অভিনব কণ্ঠস্বর-আন্তরিক, আদর্শের ও প্রবৃত্তির দ্বন্দ্বে উদ্ভ্রান্ত, শক্তিশালী ও সাহসী, সৎ ও সংরক্ত। বহু দিক থেকেই নির্মলেন্দু গুণের আমার কণ্ঠস্বর অষ্টাদশ শতাব্দীর ফরাসি দার্শনিক জাঁ জাক রুশোর লেখা স্বীকারোক্তি নামক বিশ্ববিখ্যাত গ্রন্থের সঙ্গে তুলনীয়। স্বাধীনতার স্বপ্নে উদ্বেলিত, কিন্তু প্রবৃত্তির নাগপাশে জর্জরিত। এ-গ্রন্থ মানসিক অস্তিত্বের এমন এক বহুমাত্রিক প্রকাশ, যা একাদারে নাটকীয় ও মর্মস্পর্শী।’ বাঙালির জীবনের সবচেয়ে সুবর্ণসময় ১৯৬৫-১৯৭৫।
এই আত্মজীবনীতে স্থান পেয়েছেন আমার ছেলেবেলা, আমার কণ্ঠস্বর, আত্মকথা ১৯৭১ এবং রক্তঝরা নভেম্বর ১৯৭৫, যা এখন পর্যন্ত রচিত তাঁর স্বর্ণজীবনের এক অখণ্ড সংস্করণ, খুব সঙ্গতভাবেই কবি যার নাম রেখেছেন ‘মহাজীবনের কাব্য’।
কম দেখান