স্টিফেন হকিং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসেবে টানা ত্রিশ বছর দায়িত্ব পালন করেন। আলবার্ট আইনস্টাইনের পর সমকালীন বিশ্বের তাত্ত্বিক পদার্থবিদগনের মধ্যে অন্যতম বিবেচনা করা হয় তাকে। মৃত্যুর সাথে লড়াই করতে করতে গবেষণা হয়ে ওঠে মহীরুহ। লিখলেন 'দ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম'। সর্বকালের জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের জগতে ঠাঁই করে নেয়...
আরো পড়ুন
স্টিফেন হকিং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসেবে টানা ত্রিশ বছর দায়িত্ব পালন করেন। আলবার্ট আইনস্টাইনের পর সমকালীন বিশ্বের তাত্ত্বিক পদার্থবিদগনের মধ্যে অন্যতম বিবেচনা করা হয় তাকে। মৃত্যুর সাথে লড়াই করতে করতে গবেষণা হয়ে ওঠে মহীরুহ। লিখলেন 'দ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম'। সর্বকালের জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের জগতে ঠাঁই করে নেয় বইটি। ধীরে ধীরে লিখলেন অনেক বই। ২০১৩ সালে লেখে আত্মজীবনীমূলক বই 'মাই ব্রিফ হিস্ট্রি'। বইটিতে ছেলেবেলা থেকে বিজ্ঞানী হয়ে ওঠা ও কর্ম ও ব্যক্তি জীবনের নানা ঘটনা একাকার হয়ে গেছে। এই বইটিও তার ব্যতিক্রম নয়।
তিনি কৃষ্ণগহ্বর ও বিগ ব্যাঙ, হকিং বিকিরণসহ জ্যোতির্বিদ্যা নিয়ে নানা গবেষণা করেছেন আমৃত্যু। নিজে নানা প্রবন্ধ, নিবন্ধ, সভা, সেমিনারে বিজ্ঞানের ভবিষ্যতের উপর নানা বক্তব্য রেখেছেন। বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও মিডিয়াতে দিয়েছেন সাক্ষাৎকার। তার বই নিয়ে হয়েছে চলচ্চিত্র। শারীরিকভাবে সমস্যা থাকা সত্ত্বেও মানসিক শক্তিতে তিনি পৃথিবীর অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় এবং মহান ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়ে উঠেছেন। হয়েছেন বিশ্ব নন্দিত বিজ্ঞান তারকা
বিজ্ঞানমনস্ক পাঠকের হকিং সম্পর্কে কৌতূহল মেটাতে একটু হলেও আমার এই গ্রন্থ সহযোগিতা করবে এই বিশ্বাস রাখতেই পারি
কম দেখান