জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চার শুরু সেই সৃষ্টির আদিম সভ্যতায়, নক্ষত্রখচিত আকাশের দিকে তাকিয়ে কৌতূহলের সৃষ্টি হতে। আপনিও কখনো না কখনো আকাশের দিকে তাকিয়ে বিশাল বিস্তৃত এই মহাবিশ্বের সৌন্দর্যের মুখোমুখি হয়েছেন, কৌতূহলী হয়েছেন ঝিকিমিকি করে অনন্তকাল ধরে জ্বলজ্বল করতে থাকা তারকারাজির বিষয়ে! অথবা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের অপরূপ সৌন্দর্যে মোহিত হয়েছেন!
প্রাচীন সভ্যতার দার্শনিক ও জ্যোতির্বিজ্ঞানীরাও...
আরো পড়ুন
জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চার শুরু সেই সৃষ্টির আদিম সভ্যতায়, নক্ষত্রখচিত আকাশের দিকে তাকিয়ে কৌতূহলের সৃষ্টি হতে। আপনিও কখনো না কখনো আকাশের দিকে তাকিয়ে বিশাল বিস্তৃত এই মহাবিশ্বের সৌন্দর্যের মুখোমুখি হয়েছেন, কৌতূহলী হয়েছেন ঝিকিমিকি করে অনন্তকাল ধরে জ্বলজ্বল করতে থাকা তারকারাজির বিষয়ে! অথবা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের অপরূপ সৌন্দর্যে মোহিত হয়েছেন!
প্রাচীন সভ্যতার দার্শনিক ও জ্যোতির্বিজ্ঞানীরাও এসব কৌতূহলের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তখনকার দিনে বর্তমান সময়ের মতো এত অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ছিল না, তারা প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ করত। কালের পরিক্রমায় তাদের পর্যবেক্ষণের সেসব নথিপত্র পরবর্তী কৌতূহলী জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মূল হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে। একই সাথে বিজ্ঞানের প্রাচীনতম এই শাখা হতে উৎপত্তি হয়েছে আরো বেশকিছু উপশাখা। উনিশ শতকের আগে টেলিস্কোপ আবিষ্কারের পর যখন মানুষরা ধারণা পেতে শুরু করল সুবিশাল এ মহাজগত সম্পর্কে, তখন তাদের কৌতূহল বেড়েই চলল।
কম দেখান