একটা সময় ছিল, যখন মেয়ে সন্তান হওয়ার জন্য দায়ি করা হতো নারীকে। ছেলে না-হওয়ার ক্ষোভে কেউ কেউ তো নারী নির্যাতনও করতেন সময়টা খুব আগের নয়। জেনেটিক্সের আগমনে জানা গেল সন্তান মেয়ে হওয়ার জন্য কাউকে যদি দোষি করতেই হয় সে হবে পুরুষ। ক্রোমোজোমের নান্দনিক আচরণে লিঙ্গ নির্ধারণ হয়। যেটা একদমই প্রাকৃতিক।...
আরো পড়ুন
একটা সময় ছিল, যখন মেয়ে সন্তান হওয়ার জন্য দায়ি করা হতো নারীকে। ছেলে না-হওয়ার ক্ষোভে কেউ কেউ তো নারী নির্যাতনও করতেন সময়টা খুব আগের নয়। জেনেটিক্সের আগমনে জানা গেল সন্তান মেয়ে হওয়ার জন্য কাউকে যদি দোষি করতেই হয় সে হবে পুরুষ। ক্রোমোজোমের নান্দনিক আচরণে লিঙ্গ নির্ধারণ হয়। যেটা একদমই প্রাকৃতিক। সেখানে কারও হাত নেই। দায়া নেই কারও। বর্তমান সময়ে এসে 'জেনেটিক রোগ' কথাটাও বেশ প্রচলিত। ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকা 'জিন' প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ভ্রমণ করে। চলার পথে ইচ্ছে মতো। নিজেকে বদলায়। ফলে বদলে যায় ব্যক্তির নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য ভালো মতো সকল বৈশিষ্ট্য গঠিত হতে না পারলেই দেখা দেয় রোগ। চলুন, ডুব দেওয়া যাক জিনের এই যাত্রায়। শুরুর শুরু থেকে শুরু হবে আলোচনা। সঙ্গে থাকবে অলংকরণ, যেগুলো বিদ্রূপাত্মক
কম দেখান