"টেলিস্কোপ কী বলে" বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা কথা:
আকাশ নিয়ে মানুষের কৌতূহল সেই আদিম কাল থেকেই। সেই আগ্রহ থেকেই একসময় আকাশের দেবতাগুলাে হয়ে উঠেছিল স্বর্গীয় দেবতা। একেক দেশে একেক নাম সেসব দেবতার। তাঁদের কেউ বা শান্তির, কেউ বা ভয়ঙ্কর ধংসের দেবতা। প্রাচীন ভারতীয় আরবীয়, প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় ধীরে ধীরে দেবতার আসন হারাতে...
আরো পড়ুন
"টেলিস্কোপ কী বলে" বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা কথা:
আকাশ নিয়ে মানুষের কৌতূহল সেই আদিম কাল থেকেই। সেই আগ্রহ থেকেই একসময় আকাশের দেবতাগুলাে হয়ে উঠেছিল স্বর্গীয় দেবতা। একেক দেশে একেক নাম সেসব দেবতার। তাঁদের কেউ বা শান্তির, কেউ বা ভয়ঙ্কর ধংসের দেবতা। প্রাচীন ভারতীয় আরবীয়, প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় ধীরে ধীরে দেবতার আসন হারাতে শুরু করে আকাশের তারাগুলাে। মধ্যযুগে টেলিস্কোপ আবিষ্কার হয়, প্রমাণ হয় আকাশের তারাগুলাে সক্রিয় জড়বস্তু ছাড়া কিছু নয়। এগুলাে আমারা জানতে পারি টেলিস্কোপের সাহায্যেই। টেলিস্কোপ আমাদের কী দেখায়, কীভাবেই বা আকাশের কোণে কোণে লুকিয়ে থাকা গ্রহ-নক্ষত্রের হদিস দেয়। এই যন্ত্রটি? টেলিস্কোপ কী শুধুই গ্রহ-নক্ষত্রদের হদিস দেয়? সেগুলাে কীভাবে কী দিয়ে তৈরি। হয়েছিল, সেগুলাের আয়ুকালই বা আর কদিন। আছে সেসব খবরও দেয় আমাদের। আকাশ নিয়ে যুগে যুগে মানুষের কৌতূহল, একে একে তার গভীরে ঢুকে কীভাবে বিজ্ঞানীরা। জানলেন তার ভেতরের গ্রহ-নক্ষত্র, উপগ্রহ, ধূমকেত, উল্কার খবর। আর সেই খবরই সহজ-সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন লেখক। এই বইয়ে। রুশ ভাষায় লেখা এই বইটি বিশ্ববিজ্ঞান সাতিত্যের ক্ল্যাসিকের মর্যদা লাভ করেছে। মূল রুশ থেকেই এর রূপ, রস, ভাষাভঙ্গী ঠিক রেখেই বাংলায় অনুদিত হলাে বইটি।
"টেলিস্কোপ কী বলে" বইয়ের সূচি:
পৃথিবীর শেষ কোথায়?
আকাশের তারা এত সুন্দর কেন?
সূর্য আর চাঁদ কিসের তৈরি?
মহাকাশের বস্তুপুঞ্জের অবলম্বন কী?
সূর্য কেন উদয় হয়, কেনই বা অস্ত যায়?
গ্রীষ্মকালে সূর্যের তাপ বেশি কেন?
চাঁদ কেন ফালি?
চাঁদে কী আছে?
গ্রহ কী?
বুধগ্রহে নামা যায় কি?
শুক্রগ্রহে আমরা কী দেখতে পাব?
মঙ্গলগ্রহে মঙ্গলবাসী আছে কি?
বৃহস্পতি আর শনি কেমন?
মানুষ কবে অন্যান্য গ্রহ সম্পর্কে আরও জানতে পারবে?
কম দেখান