প্রথাগত বিচারে অসুন্দরি কুহেলি নামের মেয়েটি ক্রনিক ডিপ্রেশনের দ্বৈরথ কাটিয়ে যখনই স্বাভাবিক জীবনের রসদ খুঁজতে থাকে, সোশ্যাল বুলিং আর বডি শেমিং তখনই এফোঁড় ওফোঁড় করে কুহেলির অনুভূতির আকরিককে। এদিকে ঢাকা শহরের বুকে ঘটে যেতে থাকে এক অদ্ভুত সিরিয়াল কিলিং। বয়স, উচ্চতা, পেশা, ধর্ম, বর্ণ, জাত কোনো কিছুর ভিত্তিতেই খুনের মোটিভ...
আরো পড়ুন
প্রথাগত বিচারে অসুন্দরি কুহেলি নামের মেয়েটি ক্রনিক ডিপ্রেশনের দ্বৈরথ কাটিয়ে যখনই স্বাভাবিক জীবনের রসদ খুঁজতে থাকে, সোশ্যাল বুলিং আর বডি শেমিং তখনই এফোঁড় ওফোঁড় করে কুহেলির অনুভূতির আকরিককে। এদিকে ঢাকা শহরের বুকে ঘটে যেতে থাকে এক অদ্ভুত সিরিয়াল কিলিং। বয়স, উচ্চতা, পেশা, ধর্ম, বর্ণ, জাত কোনো কিছুর ভিত্তিতেই খুনের মোটিভ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র কূলকিনারা করতে পারে না সিআইডি অফিসাররা। সিআইডির অফিসিয়াল ফরেনসিক ইনভেস্টিগেটর আবরার ফাহাদ লাশের পাশে রেখে যাওয়া নার্সারির ছড়ার বই আর ঐতিহাসিক এক ফসিলে লেখা অর্থহীন শব্দের মাধ্যমে খুঁজে পায় কুহেলিকে। ঘটনাক্রমে উন্মোচিত হয় রহস্যের পৌনঃপুনিক দ্বার। কুঁচকে যাওয়া চামড়ার এক অদ্ভুত দর্শন বৃদ্ধা, মিশনারি স্কুল, সারোগেট মাদার সিআইডির অফিসিয়াল ফরেন্সিক ইনভেস্টিগেটর আবরার ফাহাদের সামনে বুমেরাং বাণ হয়ে দাঁড়ায় একেকটা ক্লু! ডাক্তারি বিদ্যা, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রির নিখুঁত প্রয়োগ ঘটিয়ে একের পর এক খুন করে যাওয়া এক বেনামী খুনি নিজের ট্রেডমার্ক জানান দিয়ে যাচ্ছে রহস্যময় বাক্যের নিগড়ে ‘মা রক্ষা করে’। ছায়াচ্ছন্ন রহস্যের আড়ালের ধ্রুব সত্যটা কী আদৌ জানতে পারবে আবরার?
কম দেখান