মিস্টার আটারসন আর ডক্টর রিচার্ড এনফিল্ডের বন্ধুত্ব একেবারেই অন্যরকম। মিস্টার আটারসন পেশায় উকিল। তিনি হলেন সেই মানুষগুলোর ভেতরে একজন যিনি কথা কম বলেন, গুরুগম্ভীর থাকেন, নিজের ভেতরেই সবকিছু পুষে রাখতে চান। এমনকি দুই পেগ পেটে পড়লেও তার স্বভাবে কোনো পরিবর্তন হয় না। এমনিতে মিস্টার আটারসন মানুষ ভালো। প্রচুর সহ্যক্ষমতা আছে।...
আরো পড়ুন
মিস্টার আটারসন আর ডক্টর রিচার্ড এনফিল্ডের বন্ধুত্ব একেবারেই অন্যরকম। মিস্টার আটারসন পেশায় উকিল। তিনি হলেন সেই মানুষগুলোর ভেতরে একজন যিনি কথা কম বলেন, গুরুগম্ভীর থাকেন, নিজের ভেতরেই সবকিছু পুষে রাখতে চান। এমনকি দুই পেগ পেটে পড়লেও তার স্বভাবে কোনো পরিবর্তন হয় না। এমনিতে মিস্টার আটারসন মানুষ ভালো। প্রচুর সহ্যক্ষমতা আছে। তবে ততটাই আবেগের অভাব তার ভেতরে। খুব লক্ষ করে দেখলে খাওয়াদাওয়ার পর একটু মানবিক আবেগ তার চোখে প্রকাশ পায়। তবে সেটাও খুব ক্ষণস্থায়ী।
কম দেখান