উনিশশো একাত্তর। পঁচিশে মার্চের আলো ঝলমলে বিকেল। চারদিকে ভ্যাপসা গরম। অস্থির অথচ জন্মান্ধ কোলাহলের ভিতরে ভিতরে শব্দহীন উত্তাপ। বাতাসের দেহে সুগভীর উষ্ণতা; মাংসল রোদের ঘ্রাণ, সীমাহীন। সূর্য পশ্চিমে অনেকটাই হেলে পড়েছে।
তবে এর মৃদু আঁচে এখনও টের পাওয়া যাচ্ছে টনটনে সন্তাপময় সময়। আকাশ ঝরঝরে; কোথাও এতটুকু কুঁচকানো নেই। একেবারে নির্ভার্জ, নির্মল।...
আরো পড়ুন
উনিশশো একাত্তর। পঁচিশে মার্চের আলো ঝলমলে বিকেল। চারদিকে ভ্যাপসা গরম। অস্থির অথচ জন্মান্ধ কোলাহলের ভিতরে ভিতরে শব্দহীন উত্তাপ। বাতাসের দেহে সুগভীর উষ্ণতা; মাংসল রোদের ঘ্রাণ, সীমাহীন। সূর্য পশ্চিমে অনেকটাই হেলে পড়েছে।
তবে এর মৃদু আঁচে এখনও টের পাওয়া যাচ্ছে টনটনে সন্তাপময় সময়। আকাশ ঝরঝরে; কোথাও এতটুকু কুঁচকানো নেই। একেবারে নির্ভার্জ, নির্মল। ঢাকা বিমানবন্দরের পরিবেশ এই মুহূর্তের আবহাওয়ার চেয়ে আরও অনেকখানি গুমোট। কোনো সাধারণ মানুষের মুখ আশপাশে দেখা যাচ্ছে না। সমস্ত জায়গা ছেয়ে রেখেছে মিলিটারি। মনে হচ্ছে এ যেন এক ছোটখাটো বিমানঘাঁটি।
কম দেখান