কেইকো কখনোই সমাজের সাথে খাপ খাইয়ে উঠতে পারেনি- না নিজের পরিবারে, না স্কুলে। তবে আঠারো বছর বয়সে যখন সে হিরোমাচি শাখার “স্মাইল মার্ট” -এ কাজ শুরু করে, তখন তার জীবনে এক অদ্ভুত শান্তি ও লক্ষ্য খুঁজে পায়। দোকানের পরিবেশে, যা অন্য কোথাও সে কখনো খুঁজে পায়নি, সামাজিক যোগাযোগের নিয়মগুলো তার...
আরো পড়ুন
কেইকো কখনোই সমাজের সাথে খাপ খাইয়ে উঠতে পারেনি- না নিজের পরিবারে, না স্কুলে। তবে আঠারো বছর বয়সে যখন সে হিরোমাচি শাখার “স্মাইল মার্ট” -এ কাজ শুরু করে, তখন তার জীবনে এক অদ্ভুত শান্তি ও লক্ষ্য খুঁজে পায়। দোকানের পরিবেশে, যা অন্য কোথাও সে কখনো খুঁজে পায়নি, সামাজিক যোগাযোগের নিয়মগুলো তার কাছে স্পষ্ট হয়ে ওঠে- অনেক নিয়মই দোকানের ম্যানুয়ালে সরলভাবে লেখা থাকে। সহকর্মীদের পোশাক, আচরণ ও কথোপকথন নিখুঁতভাবে অনুকরণ করার মাধ্যমে সে স্বাভাবিক একজন মানুষের ভূমিকা বেশ দক্ষতার সঙ্গে পালন করতে থাকে।
কেইকো এতে খুব খুশি হয়। কিন্তু তার পরিবার থেকে সহকর্মীরা পর্যন্ত সবাই ক্রমশ তার ওপর চাপ দিতে থাকে- একজন স্বামী খুঁজে নেওয়া এবং সঠিক পেশা শুরু করার জন্য। এই চাপ তাকে এমন এক চরম পদক্ষেপ নিতে প্ররোচিত করে, যা তার জীবনে বড় ধরনের পরিবর্তনের আভাস দেয়…
কম দেখান