'কোয়ান্টা'র আবিষ্কারক ম্যাক্স প্লাঙ্ক-কে বৈজ্ঞানিক ও বিদ্বৎসমাজ এবং সেইসঙ্গে সাধারণ মানুষ 'আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক' হিসেবে চেনে (পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তি ১৯১৮ সালে)। তিনি কোয়ান্টা আবিষ্কার করে 'কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের' জন্ম দিয়েছিলেন, যা হালের পদার্থবিজ্ঞানের মূল প্যারাডাইম হিসেবে বিরাজ করছে। 'পদার্থবিজ্ঞানের দর্শন' পুস্তকটি তাঁর এক অনন্য কীর্তি-তিনি এতে এক সামগ্রিক বিশ্বদৃষ্টি তুলে ধরেছেন;...
আরো পড়ুন
'কোয়ান্টা'র আবিষ্কারক ম্যাক্স প্লাঙ্ক-কে বৈজ্ঞানিক ও বিদ্বৎসমাজ এবং সেইসঙ্গে সাধারণ মানুষ 'আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক' হিসেবে চেনে (পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তি ১৯১৮ সালে)। তিনি কোয়ান্টা আবিষ্কার করে 'কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের' জন্ম দিয়েছিলেন, যা হালের পদার্থবিজ্ঞানের মূল প্যারাডাইম হিসেবে বিরাজ করছে। 'পদার্থবিজ্ঞানের দর্শন' পুস্তকটি তাঁর এক অনন্য কীর্তি-তিনি এতে এক সামগ্রিক বিশ্বদৃষ্টি তুলে ধরেছেন; তিনি দেখিয়েছেন কীভাবে 'প্রতিচ্ছবির বিশ্ব' তত্ত্বের মাধ্যমে ইন্দ্রিয়জ বিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, কীভাবে বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের বিকাশ ঘটে, জ্ঞানের অগ্রগতিতে কার্য-কারণ সম্পর্ক কী ভূমিকা পালন করে, বিজ্ঞান, দর্শন ও বিশ্বাসের মধ্যে সম্পর্ক কী ইত্যাদি। সর্বোপরি তিনি বিজ্ঞান-শিক্ষার যথাযথ পরিকল্পনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে এই পুস্তককে একটি শিক্ষা-দর্শনের পুস্তক হিসেবেও তুলে ধরেছেন। পুস্তকটি সকল শ্রেণি, পেশার মানুষের পাঠের উপযোগী।
কম দেখান