বড়ো মামা মামির গলগ্রহে বেড়ে ওঠা এতিম কুমু কোনোদিন ভাবেনি সজীব নামের লোকটা তার জীবনের পুরো অংশজুড়ে থাকবে। ওর মতো মেয়ের ভাগ্যেও উপরওয়ালা এত সুখ ঢেলে সাজাবেন। তবুও কি সবাই সবকিছু পায়?
সজীবের পরিচয় কী? এত তাড়াহুড়ায় কেন বিয়ে করেছিল কুমুকে? আর বিয়ের পর সব যখন ঠিকঠাক...
আরো পড়ুন
বড়ো মামা মামির গলগ্রহে বেড়ে ওঠা এতিম কুমু কোনোদিন ভাবেনি সজীব নামের লোকটা তার জীবনের পুরো অংশজুড়ে থাকবে। ওর মতো মেয়ের ভাগ্যেও উপরওয়ালা এত সুখ ঢেলে সাজাবেন। তবুও কি সবাই সবকিছু পায়?
সজীবের পরিচয় কী? এত তাড়াহুড়ায় কেন বিয়ে করেছিল কুমুকে? আর বিয়ের পর সব যখন ঠিকঠাক চলছিল তখনই কেন নরক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয় কুমুকে? রেসি এবং রিশিকার সাথে সজীবের কী এমন যোগসূত্র?
মানসিক এবং শারীরিক চাপের আবির্ভাব যখন একইসাথে ঘটে তখনকার অনুভূতি কখনও কখনও মৃত্যু যন্ত্রণার মতো মনে হয়। বেঁচে থাকার ইচ্ছে মরে যায়। অজানা কাহিনির সাক্ষী হতে মানুষ মরতে চেয়েও মরতে পারে না। দিনশেষে বিচার হয়। রহস্যের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পেতে মরিয়া হয়ে যায় কুমু।
কী অপরাধ ছিল ওর? এত যন্ত্রণা আর দুর্ভোগের শেষে আদৌও কি সুখপাখি ডানা মেলবে ওর মনের আঙিনায়? জানতে হলে পড়তে হবে বেড়াজালের অন্তরালে।
কম দেখান