প্রতিটি মানুষের ভেতরই পশুত্ব ভাব লুকিয়ে থাকে, কিছু কিছু মানুষ হঠাৎ করেই পশু হয়ে যায়— কিন্তু পশু কখনো মানুষ হয় না!'
আমরা মানুষকে তাঁর বাহিরটা দেখে বিচার করে ফেলি।' কিন্তু প্রতিটা মানুষ বাহিরে এক, ভেতরে তেমনি অন্য আর একজন। সমস্তটা না জেনে, না বুঝে কারো সম্পর্কে যেমন বলা উচিৎ নয়— ঠিক...
আরো পড়ুন
প্রতিটি মানুষের ভেতরই পশুত্ব ভাব লুকিয়ে থাকে, কিছু কিছু মানুষ হঠাৎ করেই পশু হয়ে যায়— কিন্তু পশু কখনো মানুষ হয় না!'
আমরা মানুষকে তাঁর বাহিরটা দেখে বিচার করে ফেলি।' কিন্তু প্রতিটা মানুষ বাহিরে এক, ভেতরে তেমনি অন্য আর একজন। সমস্তটা না জেনে, না বুঝে কারো সম্পর্কে যেমন বলা উচিৎ নয়— ঠিক তেমনি এক জীবন একটা মানুষের সাথে কাটিয়ে দেবার পরও সেই মানুষটা ঠিক কেমন, তা বলা যায় না।
তবে এটাও ঠিক— যত বেশি মেশা হয় ততটাই আবার মানুষের আসল মুখোশটা সামনে চলে আসে, তাইনা?
' সমাজে অনেক ভালো ভালো মানুষ আছে যাদের বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি, বেশি বা কম।
'আশারীন' উপন্যাসে সেই সব মানুষদেরকেই তুলে ধরা হয়েছে, যারা সমাজে ভালো মানুষীর আড়ালে এক একজন মস্তবড় মুখোশ পরে ঘুরে বেড়ায়।
এমন সব মানুষগুলোর জন্যই আমাদের সমাজ, পরিবার অনেক সময় কোনঠাসা হয়ে পড়ে— রাস্তায়, অফিসে, বাসে বা নিজ ঘরেও।
এসব মানুষ গুলোর জন্যই প্রায় সময় পরিবারের সদস্যদের সম্মুখীন হতে হয়— অপ্রীতিকর ঘটনার ।
আর সেই সকল মানুষদের মুখোশ খুলে দিতেই প্রতিটি ঘরে ঘরে এমন একজন আশারীনের জন্ম হওয়া উচিৎ।
মিজান মাহমুদ, মোকাররম মাস্টার, রেজা হায়দারের মতো আরও অনেকে আছেন যাদের বয়স পঞ্চাশ পেরিয়েছে বা তারও কম। যারা কিনা সমাজে সম্মানিত ব্যক্তি! তবুও কেন তাদের এমন নৃশংস ভাবে খুন হতে হলো? কি সেই কারণ? এই সকল কারণ জানতে হলে পড়তে হবে এই উপন্যাসটি। বর্তমান সমাজের নানারকম ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর মধ্যে অন্যরকম কিছু স্পর্শকাতর ঘটনাকে কেন্দ্র করেই লেখা হয়েছে এই উপন্যাস 'আশারীন'।
'আশারীন' বইয়ের এই খন্ডটি হবে কেবল সূচনামাত্র।
আবেগ, ভালোবাসা, প্রেম, গভীর সম্পর্ক, খুন ও সমাজের নানারকম অসঙ্গতিই তুলে ধরা হয়েছে এই উপন্যাসে।
~আদেল পারভেজ
কম দেখান