এই যে মহাবিশ্ব আমরা বাস করছি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে এর কতটুকু এ যাবত আমরা জানতে পেরেছি? আর যতটুকুই বা জানা সম্ভব হয়েছে তাও আবার সময়ের পরিক্রমায় চির সত্য হয়ে থাকে নি। নিয়ত নতুন সত্য সামনে এসেছে। আর এভাবেই সমৃদ্ধ হয়েছে বিজ্ঞানের ইতিহাস। এই ইতিহাস জুড়ে রয়েছে মহাবিশ্বকে নিয়ে সত্যের অন্বেষণ।...
আরো পড়ুন
এই যে মহাবিশ্ব আমরা বাস করছি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে এর কতটুকু এ যাবত আমরা জানতে পেরেছি? আর যতটুকুই বা জানা সম্ভব হয়েছে তাও আবার সময়ের পরিক্রমায় চির সত্য হয়ে থাকে নি। নিয়ত নতুন সত্য সামনে এসেছে। আর এভাবেই সমৃদ্ধ হয়েছে বিজ্ঞানের ইতিহাস। এই ইতিহাস জুড়ে রয়েছে মহাবিশ্বকে নিয়ে সত্যের অন্বেষণ। সৃষ্টি হয়েছে অনেক তত্ত্ব আর মডেল। সেই প্রাচীন গ্রীসের আইয়োয়ান পণ্ডিতদের আজকের আধুনিক বিজ্ঞান-চর্চার দীর্ঘকালীন প্রয়াস। সেই প্লেটো- অ্যারিস্টেটল থেকে মহাবিশ্ব নিয়ে কত না আবিস্কার। প্রাচীনকালের সেই থ্যালস-পিথাগোরাস- আর্কিমিডিস- ডেমোক্রিটাসের পথ ধরে নিউটন- কেপলার, গ্যালিলিও-কোপার্নিকাস- ফেইনম্যান- ফারাডেম্যাক্সওয়েল- আইনস্টাইন-জন কনওয়ে'র তত্ত্ব আর মডেলের বিচিত্র সমাহার। এই সব তত্ত্ব এবং মডেলের পর্যালোচনায় এক নতুন বিস্ময় জনসম্মুখে হাজির করেছেন একালের স্বনামধন্য বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। তিনি খুঁজে পেয়েছেন সৃষ্টির গ্র্যান্ড ডিজাইন বা মহাপরিকল্পনা। অনবদ্য এক রচনাশৈলীতে তিনি পাঠকের সামনে উপস্থাপন করেছেন বৈচিত্র্যে ভরা অগুণতি মহাবিশ্বের জন্ম ও অস্তিত্ব থাকার তথ্যমালাকে।
কম দেখান