বিশ্ব বরেণ্য অর্থনীতিবিদ, ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ক্লাউস শোয়াব এই বই জুড়ে বিশ্লেষণ করেছেন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের আকার নির্ধারণে আমরা কিভাবে ভূমিকা রাখতে পারি, যা আমাদের জীবন প্রণালী ও কাজের ধরণকে আমূল বদলে দেবে।
শোয়াব যুক্তি দেখিয়েছেন, মাত্রা, ব্যাপ্তি ও জটিলতায় আগের যেকোনোটির থেকে এই বিপ্লব ভিন্নতর। বেশ কতগুলো নতুন প্রযুক্তি...
আরো পড়ুন
বিশ্ব বরেণ্য অর্থনীতিবিদ, ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ক্লাউস শোয়াব এই বই জুড়ে বিশ্লেষণ করেছেন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের আকার নির্ধারণে আমরা কিভাবে ভূমিকা রাখতে পারি, যা আমাদের জীবন প্রণালী ও কাজের ধরণকে আমূল বদলে দেবে।
শোয়াব যুক্তি দেখিয়েছেন, মাত্রা, ব্যাপ্তি ও জটিলতায় আগের যেকোনোটির থেকে এই বিপ্লব ভিন্নতর। বেশ কতগুলো নতুন প্রযুক্তি একে অনুপম বৈশিষ্ট্যে মন্ডিত করেছে যেগুলো ফিজিক্যাল, ডিজিটাল ও বায়োলজিক্যাল বিশ^কে একীভূত করছে; অগ্রগতিগুলো জ্ঞানের সব শাখা, অর্থনীতি, শিল্প ও সরকারকে প্রভাবিত করছে, এবং এমনকি মানুষ হওয়ার মানে কী এই প্রশ্নের উত্তর গঠনকারী ধারণাগুলোকেও।
শোয়াব বস্তুত কতগুলো সাহসী ধারণা হাজির করেছেন কিভাবে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের আনুষংগিক পালাবদলকে সাজবর্ম ভূষিত করে মানব জাতির সর্বোত্তম স্বার্থে ব্যবহার ও একটা উন্নততর ভবিষ্যত নির্মাণ করা যায়- এমন একটা, যেখানে প্রযুক্তি যন্ত্র দিয়ে মানুষকে প্রতিস্থাপিত করার পরিবর্তে ক্ষমতায়িত করছে; অগ্রগতি সমাজের সংহতিনাশের পরিবর্তে বরং এর সেবা করছে, এবং যেখানে উদ্ভাবকরা নৈতিক ও নীতিশাস্ত্র-সম্বন্ধীয় সীমানাগুলোকে পাশ কাটানোর পরিবর্তে বরং সম্মান করেন। তার মতে, নতুন নতুন ফ্রেমওয়ার্ক উন্নয়নে অবদান রাখার সুযোগ আমাদের সবার আছে, যা অগ্রগতিকে পথ দেখাবে।
কম দেখান