বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০০২ প্রবর্তনের পর থেকেই মূলত: আর্থিক বা মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্ত বিষয়টি গতি পায়। পরবর্তীতে বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থ‘ ইকোনমিক ক্রাইম ইউনিট‘, ‘মানি লন্ডারিং তদন্ত উইং‘, বা ‘ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট‘প্রতিষ্ঠার পর আর্থিক বা মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্ত এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ তদন্ত হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে।
ইতঃপূর্বে আন্তর্জাতিক...
আরো পড়ুন
বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০০২ প্রবর্তনের পর থেকেই মূলত: আর্থিক বা মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্ত বিষয়টি গতি পায়। পরবর্তীতে বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থ‘ ইকোনমিক ক্রাইম ইউনিট‘, ‘মানি লন্ডারিং তদন্ত উইং‘, বা ‘ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট‘প্রতিষ্ঠার পর আর্থিক বা মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্ত এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ তদন্ত হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে।
ইতঃপূর্বে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রদানকারী বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতায় এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর নিজস্ব উদ্যোগে গত দেড় দশকে আর্থিক অপরাধ তদন্ত সংক্রান্ত প্রচুর প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু সার্বিক আর্থিক অপরাধ তদন্ত সংক্রান্ত সার্বিক বিষয়াদি একত্রিত করে কোনো বই এখনো প্রকাশিত হয়নি। একই ভাবে বাংলাদেশ হতে প্রচুর অর্থ বিদেশে পাচার হয়ে যায়। অথচ এ বিষয়ক তদন্ত বা পাচারকৃত অর্থ পুনরুদ্ধারের বিষয়েও বাংলায় লিখিত কোনো কোনো বই বাজারে নেই। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে আর্থিক বা মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্ত ও পাচারকৃত অর্থ পুনরুদ্ধার বিষয়ে একটি বই লেখার তাগিদ অনেকদিন যাবত অনুভব, অবশেষে আলোচ্য বইটি প্রকাশের মাধ্যমে আমার স্বপ্নের সার্থক প্রতিফলন হতে যাচ্ছে ।
বাংলাদেশে সর্বপ্রথম বাংলা ভাষায় রচিত আর্থিক অপরাধ তদন্ত ও পাচারকৃত অর্থ পুনরুদ্ধার“ বইটিতে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধে কাজ করার দীর্ঘ দেড় যুগের অভিজ্ঞতার সবটুকু কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। এই বইটি বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আর্থিক বা মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্তে নিয়োজিত অনুসন্ধানকারী ও তদন্তকারী কর্মকর্তাদের জন্য যথেষ্ট উপযোগী হবে মর্মে আমার বিশ্বাস। এই বইটি বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আর্থিক বা মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্তে নিয়োজিত অনুসন্ধানকারী ও তদন্তকারী কর্মকর্তাদের জন্য যথেষ্ট উপযোগী হবে মর্মে আমার বিশ্বাস।
কম দেখান