সৃষ্টি রহস্য নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। এ ব্যাপারে বিজ্ঞানের উন্মেষের আগে মানুষের ধারণা ছিল কল্পনা নির্ভর।
একসময় বিজ্ঞান সৃষ্টি রহস্য উন্মোচনের দাবী নিয়ে মানুষের সামনে আসে। কিন্তু বিজ্ঞানের তত্ত্বের সাথে সংঘর্ষ বাঁধে ধর্মের। ধর্মের ব্যাখ্যা ও বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা প্রায় ক্ষেত্রেই ছিল বিপরীতমুখী এবং ধর্ম ও বিজ্ঞানের বিবাদ চলে দীর্ঘ সময়...
আরো পড়ুন
সৃষ্টি রহস্য নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। এ ব্যাপারে বিজ্ঞানের উন্মেষের আগে মানুষের ধারণা ছিল কল্পনা নির্ভর।
একসময় বিজ্ঞান সৃষ্টি রহস্য উন্মোচনের দাবী নিয়ে মানুষের সামনে আসে। কিন্তু বিজ্ঞানের তত্ত্বের সাথে সংঘর্ষ বাঁধে ধর্মের। ধর্মের ব্যাখ্যা ও বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা প্রায় ক্ষেত্রেই ছিল বিপরীতমুখী এবং ধর্ম ও বিজ্ঞানের বিবাদ চলে দীর্ঘ সময় ধরে। এ বিতর্কের যে অবসান ঘটেছে তা নয়। সুক্ষ্মভাবে এখনো চলছে। কিন্তু যে বিষয়টি বিস্ময়কর, তা হচ্ছে, চৌদ্দশ' বছর আগে ঐশী কিতাব হিসেবে মহানবী মুহাম্মদ স. এর ওপর নাযিলকৃত কোরআনে সৃষ্টি রহস্য সম্পর্কে আল্লাহ যা কিছু বলেছেন, তার সঙ্গে আকাশ, জমি ও সাগরের প্রতিটি বিষয়ের ওপর বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, তথ্য ও আবিষ্কারের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সেজন্যই কোরআনকে বলা হয় বিজ্ঞানময় ও বিজ্ঞানমনস্ক গ্রন্থ। এমনও দেখা গেছে, বিজ্ঞান যেখানে শুরুতে বিভ্রান্তির জন্ম দিয়েছিল, কোরআন তা সংশোধন করেছে। সৈয়দ কামরুজ্জামান তাঁর 'স্রষ্টা সৃষ্টি ও তাঁর অনুশাসন' শীর্ষক গ্রন্থে শুধু সৃষ্টি রহস্যই নয়, বিভিন্ন বিষয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করেছেন গবেষকের দৃষ্টিতে। পাঠকরা এ গ্রন্থ থেকে নানা বিষয়ে তাদের প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবেন।
কম দেখান