২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের জন্য সৃজনশীল প্রশ্ন কাঠামোসহ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রবর্তিত ও অনুমোদিত
বহু প্রাচীনকাল থেকে দার্শনিকগণ ব্যক্তি ও সমাজের সম্পর্ক নিয়ে নানাদিক থেকে আলোচনা করেছেন। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে, প্লেটো এবং এরিস্টটলের রাজনৈতিক চিন্তায় এই আভাস পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে এই বিষয়ে অনেক দার্শনিক তত্ত্বের অবতারণা করা...
আরো পড়ুন
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের জন্য সৃজনশীল প্রশ্ন কাঠামোসহ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রবর্তিত ও অনুমোদিত
বহু প্রাচীনকাল থেকে দার্শনিকগণ ব্যক্তি ও সমাজের সম্পর্ক নিয়ে নানাদিক থেকে আলোচনা করেছেন। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে, প্লেটো এবং এরিস্টটলের রাজনৈতিক চিন্তায় এই আভাস পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে এই বিষয়ে অনেক দার্শনিক তত্ত্বের অবতারণা করা হয়েছে। সমাজবিজ্ঞানের উদ্ভবের মূলে রয়েছে একটি বিস্তৃত সামাজিক প্রেক্ষাপট। যেমন-১৭৮৯ সালের ফরাসি বিপ্লব এবং অষ্টাদশ শতাব্দীর শিল্পবিপ্লবের প্রভাব সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্বের উপর ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলে। মূলত উনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে পশ্চিমা বিশ্বে সমাজবিজ্ঞানের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। উনবিংশ এবং বিংশ শতাব্দীতে বহু খ্যাতিমান সমাজবিজ্ঞানীদের তত্ত্বে ও মতবাদে সমৃদ্ধ হয়েছে এ বিজ্ঞান। এদের মধ্যে ভিকো, কদরসে, সেইন্ট-সাইমন, অগাস্ট কোঁৎ, এমিল ডুর্খেইম, হার্বার্ট স্পেন্সার, ম্যাক্স ওয়েবার প্রমুখ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। আলোচ্য অধ্যায়ে সমাজবিজ্ঞানের ধারণা, সংজ্ঞা, সমাজবিজ্ঞানের প্রকৃতি, পরিধি, পাঠের প্রয়োজনীয়তা, উৎপত্তির পটভূমি, বিকাশধারা এবং সামাজিক বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার সাথে সমাজবিজ্ঞানের সম্পর্ক বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
কম দেখান