যে পদ্ধতির সাহায্যে অল্প কথার পরিসরে শব্দ বা পদের অর্থ যথাযথভাবে সুনির্দিষ্ট করা যায় তাই যুক্তিবিদ্যায় সংজ্ঞা বলে পরিচিত। বস্তুত শব্দের অর্থ নির্দিষ্ট না হলে সুচিন্তন বা সুযুক্তি সম্ভব হয়ে উঠে না। কেবল সংজ্ঞার সাহায্যেই শব্দ বা পদের যথার্থ ও নিনিষ্ট করা সম্ভব হয়। আর এ কারণেই যুক্তিবিদ্যায় শব্দ বা...
আরো পড়ুন
যে পদ্ধতির সাহায্যে অল্প কথার পরিসরে শব্দ বা পদের অর্থ যথাযথভাবে সুনির্দিষ্ট করা যায় তাই যুক্তিবিদ্যায় সংজ্ঞা বলে পরিচিত। বস্তুত শব্দের অর্থ নির্দিষ্ট না হলে সুচিন্তন বা সুযুক্তি সম্ভব হয়ে উঠে না। কেবল সংজ্ঞার সাহায্যেই শব্দ বা পদের যথার্থ ও নিনিষ্ট করা সম্ভব হয়। আর এ কারণেই যুক্তিবিদ্যায় শব্দ বা পদের অর্থ সুনির্দিষ্টকরণের পদ্ধতি হিসেবে যৌক্তিক সংজ্ঞার আলোচনা অপরিহার্য হয়ে দাঁড়ায়। তাই অ্যারিস্টটল যে কোনো আনের শাখার ক্ষেত্রে সংজ্ঞার গুরুত্ব তুলে ধরেন। আলোচ্য বিষয়ের যথাযথ প্রাথমিক জ্ঞান বিজ্ঞানসম্মত ও নির্ভুল হবার জন্য সংজ্ঞায়ন একটি অপরিহার্য পদ্ধতি। তেমনি যুক্তিবিদ্যায় যুক্তি গঠনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের যথার্থ প্রতিপাদনে সংজ্ঞাকরণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর উদ্দেশ্যে যুক্তিবিদ্যায় সংজ্ঞাকরণে নিয়মাবলি প্রয়োগ করা হয়। তা না হলে যুক্তি প্রণয়নে আন্তি ঘটতে পারে। অর্থাৎ শুদ্ধ যুক্তি ও বৈধ চিন্তার আত্ম প্রকাশের জন্য যুক্তিবিদ্যার সংজ্ঞা সম্পর্কিত আলোচনা অপরিহার্য হয়।
কম দেখান