বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে তাল মেলাতে গিয়ে দিন দিন বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তা-ভাবনা। শিক্ষা ও প্রযুক্তি আয়তের পাশাপাশি যেখানে এসে ভর করেছে সফল হওয়ার মনোভাবনাও। কিন্তু এ তিনটির যোগসূত্রে কোথাও যদি ফাটল ধরে কিংবা গরমিল হয়, তাহলে সব সম্ভাবনা মুখ থুবড়ে পড়ে। তাহলে করণীয় কী? কী করলে সম্ভাবনা অঙ্কুরেই বিনাশ হবে...
আরো পড়ুন
বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে তাল মেলাতে গিয়ে দিন দিন বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তা-ভাবনা। শিক্ষা ও প্রযুক্তি আয়তের পাশাপাশি যেখানে এসে ভর করেছে সফল হওয়ার মনোভাবনাও। কিন্তু এ তিনটির যোগসূত্রে কোথাও যদি ফাটল ধরে কিংবা গরমিল হয়, তাহলে সব সম্ভাবনা মুখ থুবড়ে পড়ে। তাহলে করণীয় কী? কী করলে সম্ভাবনা অঙ্কুরেই বিনাশ হবে না? এ জন্য সবার আগে চাই সক্রেটিসের সেই বিখ্যাত উক্তিকে স্মরণ করা-Know thyself, অর্থাৎ, নিজেকে জানো। আমরা নিজেকে জানতে এবং চিনতে শিখি না বলেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারি না। তাই সবার আগে চাই নিজেকে জানা, অর্থাৎ কোন কাজটির জন্য আমি যোগ্য তা নির্ণয় করা। সে নির্ণয়টাও আবার আমরা অনেকে করতে পারি না বলে আমাদের সুপ্ত প্রতিভা বা সম্ভাবনা জেগে উঠতে পারে না। যাঁরা নিজেকে জানতে পারেননি, নির্ণয় করতে পারেননি নিজের যোগ্যতাকে অথচ সফল হতে চান, তাঁদের জন্যই ইঞ্জিনিয়ার মো. নাজমুল ইসলাম রচনা করেছেন
'সফলতার জন্য উন্মাদনা' গ্রন্থটি। 'সফলতার জন্য উন্মাদনা' গ্রন্থটিতে লেখক সফলতার জন্য কোন কোন বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে, তার জন্য করণীয় কী, তা বাস্তব উদাহরণের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। সেই সঙ্গে কেন আমরা ব্যর্থ হই এবং সে ব্যর্থতাকে কীভাবে মূল্যায়ন করে সফলতার জন্য প্রয়োগ করতে হবে, তার নাতিদীর্ঘ বর্ণনাও করেছেন। পাশাপাশি এমন সব বাস্তব ঘটনার খণ্ডচিত্র গ্রন্থটিতে উপস্থাপন করেছেন, যা নতুন উদ্যোক্তাদের সফল হওয়ার জন্য দেবে প্রেরণা ও উৎসাহ। ঘটনাগুলো লেখকের জীবনে সফল হওয়ার জন্যও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।। ইঞ্জিনিয়ার মো. নাজমুল ইসলাম বর্তমানে একজন সফল ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা। যতটা সহজে কথাটা বলা গেল, ততটা সহজ ছিল না তাঁর ফেলে আসা দিনগুলো। আজকের এই অবস্থানে আশার জন্য তাঁকে ত্যাগ, তিতিক্ষা এবং ধৈর্যের পরিচয় দিতে হয়েছে। তাঁর সেই সংগ্রামী জীবনের ছায়াপাতও দেখা যায় গ্রন্থটির নানা জায়গায়। যা একজন নতুন উদ্যোক্তার সফল হওয়ার পথকে করবে মসৃণ
কম দেখান