“মাত্র এক দিন দেখা হয়নি, তারমধ্যে জ্বর বাঁধিয়ে ফেলেছ দেখছি। ডাক্তারের কাছে চলো।”
বলতে বলতে আয়ান হাত ঠেকাল ইশরার ললাটে। অপলক চেয়ে রইল ইশরা। বাধা দিয়ে বলে, “আমি অভুক্ত, আমি তৃষ্ণার্ত, আমি অসুস্থ। প্রেম ব্যাধিতে আক্রান্ত এই নারীকে সুস্থ করে তুলতে আপনি একটু বসে থাকুন। আমি আমার পিয়াস ক্ষান্ত...
আরো পড়ুন
“মাত্র এক দিন দেখা হয়নি, তারমধ্যে জ্বর বাঁধিয়ে ফেলেছ দেখছি। ডাক্তারের কাছে চলো।”
বলতে বলতে আয়ান হাত ঠেকাল ইশরার ললাটে। অপলক চেয়ে রইল ইশরা। বাধা দিয়ে বলে, “আমি অভুক্ত, আমি তৃষ্ণার্ত, আমি অসুস্থ। প্রেম ব্যাধিতে আক্রান্ত এই নারীকে সুস্থ করে তুলতে আপনি একটু বসে থাকুন। আমি আমার পিয়াস ক্ষান্ত করে রোগ থেকে মুক্তি লাভ করি।”
“তাহলে তো আমাকে চাকরি-বাকরি, সংসার সব ছেড়ে আপনার কাছে বসে থাকতে হবে, ম্যাডাম।” প্রেমপূর্ণ কণ্ঠ আয়ানের।
“ইঞ্জিনিয়ার সাহেব, আপনি তো অট্টালিকা নির্মাণ করেন, রাস্তাঘাট, সেতু নির্মাণ করেন। আমার জন্য একটা আয়ান আহম্মেদ শুভ্র নির্মাণ করতে পারবেন না? তারদিকে চেয়ে-চেয়ে আমি আরোগ্য লাভ করতে চাই।”
ইশরার অপলক চোখে চেয়ে আয়ান নিবৃত্ত কণ্ঠে বলে, “তবে যে আমি পিয়াসে-পিয়াসে ব্যাধিতে আক্রান্ত হব। বরং, আমিও প্রেম পিয়াস পান করি।”
কম দেখান