"ফানুস" বইয়ের ভূমিকার থেকে নেয়া:
মানুষ বুকে পুষে রাখে অসংখ্য অনুভব, একজীবনে তার পুরােটা কখনােই বােঝা হয় না। আর হয় না বলেই নিজের অগােচরে আশ্চর্য এক সম্মােহনে বুদ হয়ে যায় তারা। সেই সম্মােহনের নাম ভালােবাসা। জীবনের বাকিটা সময় প্রবল স্রোতের মতাে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে থাকে সেই অনুভব, প্রবল ঘূর্ণিতে ডুবিয়েও দিতে...
আরো পড়ুন
"ফানুস" বইয়ের ভূমিকার থেকে নেয়া:
মানুষ বুকে পুষে রাখে অসংখ্য অনুভব, একজীবনে তার পুরােটা কখনােই বােঝা হয় না। আর হয় না বলেই নিজের অগােচরে আশ্চর্য এক সম্মােহনে বুদ হয়ে যায় তারা। সেই সম্মােহনের নাম ভালােবাসা। জীবনের বাকিটা সময় প্রবল স্রোতের মতাে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে থাকে সেই অনুভব, প্রবল ঘূর্ণিতে ডুবিয়েও দিতে থাকে। বুকের গহিনে সঙ্গোপনে লুকিয়ে রাখা ওই আলতাে অনুভবটুকু জীবনভর বয়ে বেড়ায়। কখনাে ঝলমলে রােদে তা জেগে ওঠে, কখনাে ভিজে যায় প্রবল বৃষ্টি ও বিষাদে। কতটা দূরে গেলে মানুষ, হয়ে যায় অচেনা ফানুস? ওই দূরত্বের গল্পটুকু আর কখনােই জানা হয় না। কারণ বুকের ভেতর যে রয়ে যায় আলগােছে, স্বযতনে, কোন সে শারীরিক দূরত্ব তাকে আড়াল করে ? মন সে এমনই জিয়নকাঠি, তার স্পর্শের কাছে রয়, জেগে থাকে না-ছোঁয়া দূরত্বের অদেখা মন কিংবা মানুষও। ‘ফানুস’ তেমনই এক ভালােবাসার গল্প, সম্পর্কের গল্প । যেখানে অনুভবের আখরে লেখা হতে থাকে। জীবন ও যন্ত্রণার গল্প।
—সাদাত হােসাইন
কম দেখান