ভারতীয় সাহিত্যের দুই কিংবদন্তী নারী লেখক অমৃতা প্রীতম এবং কমলা দাস। একজন পাঞ্জাবী ভাষার এবং অন্যজন মালয়ালাম ভাষার। অমৃতা প্রীতম ভারতীয় সাহিত্যের ‘উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা’ এবং ‘কুইন অব পাঞ্জাবী লিটারেচার’ খেতাবে ভূষিত অন্যদিকে কবি কমলা দাস মালয়ালাম সাহিত্যের প্রথিতযশা নারী লেখক ও ‘ভারতীয় নারী মুক্তি অন্বেষণের কণ্ঠস্বর’ হিসেবে অভিহিত।
অমৃতা প্রীতম এবং...
আরো পড়ুন
ভারতীয় সাহিত্যের দুই কিংবদন্তী নারী লেখক অমৃতা প্রীতম এবং কমলা দাস। একজন পাঞ্জাবী ভাষার এবং অন্যজন মালয়ালাম ভাষার। অমৃতা প্রীতম ভারতীয় সাহিত্যের ‘উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা’ এবং ‘কুইন অব পাঞ্জাবী লিটারেচার’ খেতাবে ভূষিত অন্যদিকে কবি কমলা দাস মালয়ালাম সাহিত্যের প্রথিতযশা নারী লেখক ও ‘ভারতীয় নারী মুক্তি অন্বেষণের কণ্ঠস্বর’ হিসেবে অভিহিত।
অমৃতা প্রীতম এবং কমলা দাসের সাহিত্য সৃষ্টির মধ্যে অমিলের চেয়ে মিলের আনুপাতিক হার বেশি। তারা দুজনেই তাদের সাহিত্যে তুলে ধরেছেন তৎকালীন পুরুষ শাসিত সমাজে কিভাবে বিদ্বেষ এবং লোভকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে নারীদের কঠোর সীমানার মধ্যে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। তারা উভয়ই আত্মজীবনী লিখে প্রশংসা কুড়িয়েছেন এবং কঠোর সমালোচনারও মুখোমুখি হয়েছেন।
পাঞ্জাবী এবং মালয়ালাম সাহিত্যের এই দুজন বিদূষী নারীবাদী নারী লেখকের ছোটগল্পের সঙ্গে বাংলা ভাষা-ভাষী উৎসুক পাঠকদের পরিচয় করাতেই এই গ্রন্থের অবতারণা। এতে অমৃতা প্রীতমের আটটি এবং কমলা দাসের চৌদ্দটি ছোটগল্প ও অণুগল্প মিলিয়ে সর্বমোট বাইশটি গল্প রয়েছে। এছাড়া তাদের জীবন ও সাহিত্য সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা, লেখালেখির ভুবনে দুজনের মিল ও অমিল এবং অনূদিত গল্পগুলোর পর্যালোচনা ও বিষয়বস্তু সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে।
উল্লেখ্য, অমৃতা প্রীতম ও কমলা দাসের গল্প নিয়ে এটাই বাংলাদেশে প্রথম এবং একমাত্র ছোটগল্প সংকলন।
কম দেখান