আবহমান বাংলার সাহিত্যে কত শ্রেণি আর পেশার কণ্ঠস্বর কথা বলে উঠেছে! কিন্তু একজন মাদরাসা-পড়ুয়া বা একজন মৌলভীর ছেলেরও যে একান্ত কিছু গল্প থাকতে পারে, থাকতে পারে নিজ পারিপার্শ্বিকতার অনুগামী বোধ ও সংবেদনা, যে কণ্ঠস্বরগুলো আমাদের সাহিত্যে হয়তো তেমন উচ্চারিত হয়নি, যারা বাংলা গল্পের একশো বছরের ইতিহাসে কখনো নায়ক হয়ে কথা...
আরো পড়ুন
আবহমান বাংলার সাহিত্যে কত শ্রেণি আর পেশার কণ্ঠস্বর কথা বলে উঠেছে! কিন্তু একজন মাদরাসা-পড়ুয়া বা একজন মৌলভীর ছেলেরও যে একান্ত কিছু গল্প থাকতে পারে, থাকতে পারে নিজ পারিপার্শ্বিকতার অনুগামী বোধ ও সংবেদনা, যে কণ্ঠস্বরগুলো আমাদের সাহিত্যে হয়তো তেমন উচ্চারিত হয়নি, যারা বাংলা গল্পের একশো বছরের ইতিহাসে কখনো নায়ক হয়ে কথা বলেনি, গল্পকার তাদেরকে কণ্ঠ দিতে চেয়েছেন। সচেতন পাঠকের কাছে এই মন্দ্রস্বর নতুন ঠেকবে কিছুটা।
এটি একটি ছোটগল্পের সংকলন। ছোটগল্প ব্যাপারটা বিন্দুতে সিন্ধু ধরার মতো, যা একজন তরুণের পক্ষে বেশ পরিশ্রম ও অভিনেবেশ সাপেক্ষই বটে। শুধু গল্প বলাটা মূখ্য উদ্দেশ্য নয় ,গল্পহীন গল্পের ভেতর কিছু দৃশ্যকাব্য ফুটিয়ে তোলবার এক্সপেরিমেন্ট লেখকের প্রধান প্রবণতা।
কম দেখান