মাহিরুর দাদি তাকালেন বাসের সম্মুখে, বাসের ডান-বামের জানালা দিয়েও এক মুহূর্ত দেখলেনÑ পুড়ে যাচ্ছে তাঁর প্রিয় জন্মশহর হিরোশিমা। চারদিক অন্ধকারে ছেয়ে যাচ্ছে, সকালটা রাতে পরিণত হতে চলেছে! আগুন, ধোঁয়া আর জ্বলন্ত মানুষের আর্তি এখানে-ওখানে! ভূমি থেকে ধোঁয়া আকাশে ছড়িয়ে কালো মেঘ হয়ে গেল! বাসের চারদিক, বাস, বাসচালক, বাসের সকল যাত্রী...
আরো পড়ুন
মাহিরুর দাদি তাকালেন বাসের সম্মুখে, বাসের ডান-বামের জানালা দিয়েও এক মুহূর্ত দেখলেনÑ পুড়ে যাচ্ছে তাঁর প্রিয় জন্মশহর হিরোশিমা। চারদিক অন্ধকারে ছেয়ে যাচ্ছে, সকালটা রাতে পরিণত হতে চলেছে! আগুন, ধোঁয়া আর জ্বলন্ত মানুষের আর্তি এখানে-ওখানে! ভূমি থেকে ধোঁয়া আকাশে ছড়িয়ে কালো মেঘ হয়ে গেল! বাসের চারদিক, বাস, বাসচালক, বাসের সকল যাত্রী নিথর হয়ে পড়ে থাকল! আর কিছুই দেখার থাকল না দু’নয়নে! না থাকল নয়ন, না থাকল দেহ, কিংবা দেহের সেই শ্বাসপ্রশ্বাস, কোথায় যেন চলে গেল! পুড়ে পড়ে থাকল সমস্ত কিছু; দাদির হাতের রান্না করা পুঁটলির ভেতরের সেই খাবারগুলোও পুড়ে কয়লা হয়ে গেল!
কম দেখান