হালাল প্রেম কখনোই হঠাৎ করে প্রস্ফুটিত হয় না—এটি জন্ম নেয় দায়িত্ব থেকে, নৈতিকতা থেকে, এবং আল্লাহকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা পরস্পরের প্রতি গভীর সম্মান থেকে। ‘হে আমার প্রিয়তমা’ সেই বৃদ্ধি পাওয়া প্রেমের গল্প—যেখানে দু’জন মানুষ একে অপরের দিকে এগিয়ে যায় শুধু আবেগে নয়, বরং রবের দিকে আরও কাছে যাওয়ার লক্ষ্যে।
মিম—লাজুক,...
আরো পড়ুন
হালাল প্রেম কখনোই হঠাৎ করে প্রস্ফুটিত হয় না—এটি জন্ম নেয় দায়িত্ব থেকে, নৈতিকতা থেকে, এবং আল্লাহকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা পরস্পরের প্রতি গভীর সম্মান থেকে। ‘হে আমার প্রিয়তমা’ সেই বৃদ্ধি পাওয়া প্রেমের গল্প—যেখানে দু’জন মানুষ একে অপরের দিকে এগিয়ে যায় শুধু আবেগে নয়, বরং রবের দিকে আরও কাছে যাওয়ার লক্ষ্যে।
মিম—লাজুক, বিনয়ী, হৃদয়ে লালন করে নিজস্ব স্বপ্ন।
খালিদ—ধীর, দায়িত্বশীল, শক্ত ও কোমলতার সুষম মেলবন্ধন।
তাদের দু’জনের মধ্যকার যাত্রা শুরু হয় সংশয় থেকে, তারপর ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে বোঝাপড়া, আস্থা, দোয়া, এবং পরস্পরের জন্য উত্তম হওয়ার প্রচেষ্টা।
গল্পজুড়ে আছে—
* দাম্পত্য জীবনের বাস্তব পরীক্ষা
* ভুল বোঝাবুঝির পর ফিরে যাওয়ার সৌন্দর্য
* আল্লাহভীতি ও পরহেজগারির আলো
* আর সবচেয়ে বেশি—দোয়ার শক্তিতে বদলে যাওয়া দুইটি হৃদয়।
এটি সেই উপন্যাস যেখানে দাম্পত্য সংঘর্ষ নেই—আছে তা থেকে উত্তরণের ইসলামি পথ।
অভিমান নেই—আছে নরম ক্ষমা।
বিক্ষিপ্ততা নেই—আছে আল্লাহর দিকে ফিরে যাওয়ার আহ্বান।
মিম ও খালিদের গল্প আমাদের শেখায়— হালাল সম্পর্ক তখনই পূর্ণতা পায়, যখন দু’টি হৃদয় একে অপরের জন্য নয়, বরং একসাথে আল্লাহর পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নেয়।
যারা রূহানিয়্যাতময়, পরিবার–কেন্দ্রিক, ঈমান–আবেগ–দায়িত্বে বোনা উপন্যাস খুঁজছেন—
‘হে আমার প্রিয়তমা’ তাদের জন্য এক প্রশান্তিময় পাঠ-অভিজ্ঞতা।
কম দেখান