কুসুম ফিরল সন্ধ্যার রং সঙ্গে করে। আমার ইচ্ছে করল, কোনো প্রশ্ন-ট্রশ্নো না করে ঠাঁস করে একটা চড় বসিয়ে দেই; ইচ্ছেটাকে চাপা দিলাম। বুড়ো বয়সে কেলেংকারী বাঁধানোর কোনো মানে নেই।
কুসুম বলল, আনু, আজ আমি চাকরিটা ছেড়ে দিয়ে এলাম। আমি বললাম, কুসুম, ও কুসুম...
—বলো।
—আমাকে কিছু টাকা দিবা?
—বই কিনবা?
—না, একটা টাইমমেশিন কিনব। এক...
আরো পড়ুন
কুসুম ফিরল সন্ধ্যার রং সঙ্গে করে। আমার ইচ্ছে করল, কোনো প্রশ্ন-ট্রশ্নো না করে ঠাঁস করে একটা চড় বসিয়ে দেই; ইচ্ছেটাকে চাপা দিলাম। বুড়ো বয়সে কেলেংকারী বাঁধানোর কোনো মানে নেই।
কুসুম বলল, আনু, আজ আমি চাকরিটা ছেড়ে দিয়ে এলাম। আমি বললাম, কুসুম, ও কুসুম...
—বলো।
—আমাকে কিছু টাকা দিবা?
—বই কিনবা?
—না, একটা টাইমমেশিন কিনব। এক লাফে আমাদের যৌবনে ফিরে যাব...
কুসুম আমার গালের খসখসে চামড়ায় হাত রেখে বলল, চলো, আমরা জীবনের বাকি কয়টা দিন ৩০ বছর পেছন থেকে শুরু করি...দিন-রাত একসঙ্গে বাঁচি...
আমার চোখ কোন ফাঁকে ঝাঁপসা হয়ে গেল। আমি দেখছি পরির মতো একটা মেয়ে তার মায়াভরা চোখ দুটি মেলে আমার দিকে চেয়ে আছে, ও চোখে ভালোবাসা উপচে পড়ছে।
কম দেখান