ঝুমবৃষ্টি মাথায় নিয়েই দোকান থেকে বেরিয়ে পড়লাম। কোথাও একটা রিকশা, অটো কিচ্ছু নেই। রাস্তা একদম ফাঁকা। কুকুরগুলো এদিক ওদিক দৌড়ে ছুটে বেড়াচ্ছে একটু আশ্রয়ের জন্য। এমনিতেই শাড়ি সামলাতে পারি না। এখন বৃষ্টির মধ্যে শাড়ি পরে একদম নাজেহাল অবস্থা। পায়ে প্যাঁচিয়ে যাচ্ছে, কুঁচিগুলোও বোধ হয় খুলে যাবে। এভাবেই কোনোরকমে হাঁটতে হাঁটতে...
আরো পড়ুন
ঝুমবৃষ্টি মাথায় নিয়েই দোকান থেকে বেরিয়ে পড়লাম। কোথাও একটা রিকশা, অটো কিচ্ছু নেই। রাস্তা একদম ফাঁকা। কুকুরগুলো এদিক ওদিক দৌড়ে ছুটে বেড়াচ্ছে একটু আশ্রয়ের জন্য। এমনিতেই শাড়ি সামলাতে পারি না। এখন বৃষ্টির মধ্যে শাড়ি পরে একদম নাজেহাল অবস্থা। পায়ে প্যাঁচিয়ে যাচ্ছে, কুঁচিগুলোও বোধ হয় খুলে যাবে। এভাবেই কোনোরকমে হাঁটতে হাঁটতে সামনে এগোলাম৷ এখানের একটা দোকান খোলা। চারটে ছেলে দাঁড়িয়ে আছে দোকানের সামনে। বোধ হয় বৃষ্টিতে আটকা পড়েছে। রাস্তার ঠিক উলটো পাশে একটা গাড়ি থামানো। খয়েরি রঙের একটা গাড়ি। কয়েক পা এগোতেই আমার শাড়ির কুঁচিগুলো খুলে গেল। এক হাতে ফুল আরেক হাতে পার্স, তার মধ্যে শাড়ি খুলে পড়ে যাচ্ছে। ছেলেগুলো মিটমিট করে হাসছে আমার দিকে তাকিয়ে। আজকে বোধ হয় লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাবে।
এরমধ্যেই একটা গাড়ি এসে থামল আমাকে আড়াল করে। সেই খয়েরি রঙের গাড়িটা। ভালোই হয়েছে। গাড়িটার জন্য ছেলেগুলোর চোখ থেকে কিছুটা হলেও আড়াল হতে পারলাম।
জানালার কাচ উঠিয়ে দিয়ে একজন বলল, “আপনি চাইলে আমার গাড়িতে উঠতে পারেন।”
কম দেখান