‘চাঁদ উঠেছে ওই’ উপন্যাসের গল্প এগিয়েছে সুপার ন্যাচারাল শক্তিসম্পন্ন তরুণী মেঘলাকে ঘিরে। কেশবতী মেঘলার লম্বা চুলের মাঝে লুকায়িত এক অদৃশ্য শক্তি তাকে রক্ষা করে যায় সমস্ত অন্যায়, পাপ আর জুলুমের হাত থেকে। মেঘলাকে স্পর্শ করতে গিয়ে নপুঙ্শক হয় তারই বান্ধবীর বাবা, মেঘলার চুল কেটে দেবার অপরাধে অন্ধ হয়ে যায় তার...
আরো পড়ুন
‘চাঁদ উঠেছে ওই’ উপন্যাসের গল্প এগিয়েছে সুপার ন্যাচারাল শক্তিসম্পন্ন তরুণী মেঘলাকে ঘিরে। কেশবতী মেঘলার লম্বা চুলের মাঝে লুকায়িত এক অদৃশ্য শক্তি তাকে রক্ষা করে যায় সমস্ত অন্যায়, পাপ আর জুলুমের হাত থেকে। মেঘলাকে স্পর্শ করতে গিয়ে নপুঙ্শক হয় তারই বান্ধবীর বাবা, মেঘলার চুল কেটে দেবার অপরাধে অন্ধ হয়ে যায় তার প্রিয় বান্ধবী রিমু, গাড়িতে পাশের সিটের কাপুরুষ যখন মেঘলার বুক স্পর্শ করতে চায়, তখন গাড়ি এক্সিডেন্টে হাত কাটা পড়ে সেই কাপুরুষের। মেঘলা বিশ্বাস করে তার চুলগুলো হঠাৎ হঠাৎ জীবন্ত হয়ে যায় আর তাকে রক্ষা করে সমূহ বিপদ হতে।
মেঘলার অবচেতন মন বিশ্বাস করে সে মারা যাবে মাথার যন্ত্রণায়, শরণাপন্ন হন শহরের প্রখ্যাত নিউরোলজিস্ট ড. সাজিদের কাছে। সেখানে দেখা মেলে সাজিদ সাহেবের অ্যাডিক্টেড পুত্র মাহিদের সাথে। ক্রমশ প্রেম হয়ে যায় তাদের, বিয়ে হয়, সংসার হয়। জীবনের টানাপোড়েনে নানা ঘটনায় এগিয়ে চলে তাদের জীবন। কী হয়েছিল উপন্যাসের শেষ পরিণতিতে? তারা কি সুখী হতে পেরেছিল? সমস্ত প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে উপন্যাসের পাতায় পাতায়।
কম দেখান