হঠাৎ তাদের সামনে যে দৃশ্য দেখা গেল ওরেব্বাস আচ্ছা, চারটি বাঘের বাচ্চা! তা পৃথিবীর কম ছেলেই জীবনে দেখেছে বা দেখবে। বড়োরা দেখলে তো ডায়েরিতে লিখবে।
কেবলমাত্র চিড়িয়াখানায় এমন দৃশ্য দেখা যায়।
কেবলমাত্র টেলিভিশনেই এমন দৃশ্য দেখা যায়।
চারটি বাঘের বাচ্চা!
বাচ্চাগুলো খেলছে। একটি আরেকটির পিঠে চরছে, একটি আরেকটির লেজে, কানে কামড় দিচ্ছে এবং গর্জন...
আরো পড়ুন
হঠাৎ তাদের সামনে যে দৃশ্য দেখা গেল ওরেব্বাস আচ্ছা, চারটি বাঘের বাচ্চা! তা পৃথিবীর কম ছেলেই জীবনে দেখেছে বা দেখবে। বড়োরা দেখলে তো ডায়েরিতে লিখবে।
কেবলমাত্র চিড়িয়াখানায় এমন দৃশ্য দেখা যায়।
কেবলমাত্র টেলিভিশনেই এমন দৃশ্য দেখা যায়।
চারটি বাঘের বাচ্চা!
বাচ্চাগুলো খেলছে। একটি আরেকটির পিঠে চরছে, একটি আরেকটির লেজে, কানে কামড় দিচ্ছে এবং গর্জন করছে।
বালক দুটি বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল।
ধোকাইও বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল।
‘দেখো দেখো! তারা কুস্তি খেলছে ঠিক আমাদের মতো।’
সন্জু ফিসফিস করে কারমাকে বলল না ভেবে অতশত।
‘তুমি একটা মূর্খ! তুমি মানুষের কুস্তি খেলায় কানে কামড় দিতে কোথায় দেখেছ?’
কারমা বিড়বিড় করে বলল, ‘দেখেছ?’
ধোকাই মাথা এদিক ওদিক দোলাচ্ছে। মনে মনে প্রাণীগুলোর পিঠে হাত বোলাচ্ছে। সে বুঝতে পারছে না এই বাচ্চাগুলো কোন্ সে প্রাণীর। কোন্ সে রাজার, কোন্ সে রানির। এরা যে প্রাণীই হোক না কেন সে এটা বুঝতে পেরেছে যে, এখানে থাকা ঠিক হবে না বেশিক্ষণ। সে সন্জুর দিকে ফিরে মৃদু শব্দে ঘেউ করল খন। বোঝাল এখান থেকে চলে যাওয়া উচিত। নাহয় বাচ্চাগুলোর বাবা-মা এসে জবাব দেবে সমুচিত...
কম দেখান