বহুমুখী ব্যক্তিত্ব তোজাম্মেল আযমের জন্ম মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কোদালকাঠি গ্রামে, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮। গত শতকের ষাটের দশক থেকে মেহেরপুর শহরে বসবাস। পিতা আবদুল গফুর ও মাতা ফাতেমা বেগমের জ্যেষ্ঠ পুত্র তিনি। চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি সাংবাদিকতা করছেন। কাজ করেছেন দৈনিক বাংলা, দৈনিক দেশ, দৈনিক জনকণ্ঠের মতো শীর্ষস্থানীয় দৈনিকে। ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কাজ করেছেন আন্তরিকতা ও নিষ্ঠাসহকারে। আশির দশকে মেহেরপুরে যে নতুন ধারার সাংবাদিকতা শুরু হয়, তিনি ছিলেন তার পুরোধা ব্যক্তিত্ব। সাপ্তাহিক পরিচয় ও...
আরো পড়ুন
বহুমুখী ব্যক্তিত্ব তোজাম্মেল আযমের জন্ম মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কোদালকাঠি গ্রামে, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮। গত শতকের ষাটের দশক থেকে মেহেরপুর শহরে বসবাস। পিতা আবদুল গফুর ও মাতা ফাতেমা বেগমের জ্যেষ্ঠ পুত্র তিনি। চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি সাংবাদিকতা করছেন। কাজ করেছেন দৈনিক বাংলা, দৈনিক দেশ, দৈনিক জনকণ্ঠের মতো শীর্ষস্থানীয় দৈনিকে। ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কাজ করেছেন আন্তরিকতা ও নিষ্ঠাসহকারে। আশির দশকে মেহেরপুরে যে নতুন ধারার সাংবাদিকতা শুরু হয়, তিনি ছিলেন তার পুরোধা ব্যক্তিত্ব। সাপ্তাহিক পরিচয় ও দৈনিক আযম সম্পাদনার মাধ্যমে মেহেরপুরের সাংবাদিকতা ও সাহিত্যযাত্রাকে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি সংহত ও প্রবহমান রেখেছিলেন প্রায় এক যুগ ধরে। মনস্বী, সৃষ্টিশীল ও রুচিমান এই সংবাদকর্মীর শিল্প-সাহিত্য, মুক্তিযুদ্ধ ও স্থানীয় ইতিহাসের প্রতি রয়েছে গভীর মমত্ব। তিনি গভীরভাবে অনুভব করেন যে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য দরকার উচ্চায়ত মানুষ ও মৃত্তিকালগ্ন ইতিহাসের নির্মোহ চর্চা। নানা ব্যস্ততার মধ্যেও তিনি সাহিত্যচর্চায় নিবিষ্ট। কবিতা, প্রবন্ধ, জার্নাল, গল্প ইত্যাদি মিলে তার গ্রন্থভাণ্ডার বেশ সমৃদ্ধ।
তার প্রকাশিত গ্রন্থ :
নীলিমায় নীলিমা. পরিচয় প্রকাশ, (১৯৮৭)
মেহেরপুরের ইতিহাস ঐতিহ্য গতিধারা, (২০০৯)
মুক্তিযুদ্ধের কিশোর ইতিহাস: মেহেরপুর জেলা, তাম্রলিপি
মেহেরপুরের সংস্কৃতি ও লোক ঐতিহ্য, অন্বেষা
কম দেখান