মু. সাইদুল হাসান। জন্ম ১৯৭৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি,
রাজবাড়ি জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার সাদেকাবাদে। বাবা
প্রয়াত ছাদেক আলী মণ্ডল। মা প্রয়াত বেগম নূরজাহান
আলী। তাঁর আদর্শ, বড় ভাই মু. জাহাঙ্গীর হোসেন সাচ্চু।
স্ত্রী ফাতেমা আফরোজ। তিনি এক পুত্র সন্তানের জনক।
তিনি স্বদেশকে খুব বেশি ভালোবাসেন। পঞ্চম শ্রেণি থেকে
তাঁর লেখালেখির শুরু। লিখেছেন সাতটি কাব্যগ্রন্থ। ছিলেন
জাতীয় টেলিভিশন বিতার্কিক, উপস্থাপক, আবৃত্তি শিল্পী ও
অভিনেতা। তাঁর পরিকল্পনা ও সঞ্চালনায় অনলাইনে
প্রচারিত হয় অনুষ্ঠান 'কবির কবিতায় অবগাহন করি'।
যেখানে যুক্ত হন বাংলা একাডেমি সাহিত্য...
আরো পড়ুন
মু. সাইদুল হাসান। জন্ম ১৯৭৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি,
রাজবাড়ি জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার সাদেকাবাদে। বাবা
প্রয়াত ছাদেক আলী মণ্ডল। মা প্রয়াত বেগম নূরজাহান
আলী। তাঁর আদর্শ, বড় ভাই মু. জাহাঙ্গীর হোসেন সাচ্চু।
স্ত্রী ফাতেমা আফরোজ। তিনি এক পুত্র সন্তানের জনক।
তিনি স্বদেশকে খুব বেশি ভালোবাসেন। পঞ্চম শ্রেণি থেকে
তাঁর লেখালেখির শুরু। লিখেছেন সাতটি কাব্যগ্রন্থ। ছিলেন
জাতীয় টেলিভিশন বিতার্কিক, উপস্থাপক, আবৃত্তি শিল্পী ও
অভিনেতা। তাঁর পরিকল্পনা ও সঞ্চালনায় অনলাইনে
প্রচারিত হয় অনুষ্ঠান 'কবির কবিতায় অবগাহন করি'।
যেখানে যুক্ত হন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরুস্কার প্রাপ্ত
ব্যক্তিবর্গ। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও রেডিওতে অনুষ্ঠান
করতেন এক সময়। ঢাকায় বিভিন্ন সংগঠনে কাজ করেছেন
দক্ষতার সাথে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসিতে সংবৃতা
আবৃত্তি চর্চা ও বিকাশ কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। করতেন
মঞ্চ নাটক। পেশায় তিনি একজন শিক্ষক। পড়ালেখা শেষে
প্রভাষক হিসেবে যুক্ত হন ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল
কলেজে। বর্তমানে কর্মরত আছেন ক্যামব্রিয়ান কলেজে।
সাবেক অধ্যক্ষ ক্যামব্রিয়ান কলেজ, আখাউড়া। তিনি
গবেষণা কর্মের জন্য ফেলোশিপ পেয়েছেন। তিনি প্রথম
আলো বন্ধুসভার জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের সহ-সভাপতির
দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমান আছেন প্রথম আলো বন্ধুসভা ঢাকা
মহানগরের সভাপতির দায়িত্বে। তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড ঢাকা এবং এনটিআরসিএ
শিক্ষামন্ত্রণালয়ের একজন পরীক্ষক। কালের কণ্ঠ পত্রিকায়
নিয়মিত লিখেছেন একসময়। বর্তমানে লিখছেন দৈনিক
সমকাল, প্রথম আলো ও অন্যান্য পত্রিকায়। তাঁর
সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় বাংলাদেশের একমাত্র পারিবারিক
পত্রিকা 'ছায়া'। অন্যটি 'বুনন'। তাঁর প্রকাশিত প্রথম
কাব্যগ্রন্থ 'শব্দ বুনন'। সংস্কৃতি চর্চা ও লেখালেখি তাঁর নেশা।
তিনি গর্ব করেন বাংলাদেশকে নিয়ে। আর গর্ববোধ করেন
দেশের বরেণ্য ব্যক্তিদের সংস্পর্শ পেয়েছেন বলে।
কম দেখান