ড. রণজিৎ বিশ্বাস লেখকভুবনে আবির্ভাব ১৯৭৩ সালে। প্রিয় বিষয় মুক্তিযুদ্ধ, মানুষ ও মানবতা নিয়ে প্রায় প্রতিদিন ঢাকা ও চট্টগ্রামের কাগজে প্রবন্ধ-নিবন্ধ, কলাম, রম্যরচনা ও ছোটগল্প এবং ক্রিকেটবিষয়ক প্রবিবেদন ছাপা হলেও মুদ্রিত গ্রন্থসংখ্যা খুব বেশি নয়। আমার প্রথম গল্প উনিশ (অসঙ্কোচ প্রকাশ, অসবর্ণ চার কোণে চারজন), ব্যবহারিক বাংলায় ভ্রমকণ্টক, শুদ্ধ লেখা শুদ্ধ বলা, ব্যবহারিক বাংলা : যত ভুল তত ফুল, ভাষার যত গোলকধাঁধা, গৌরব আমার গ্লানি আমার, মাতৃভূমির মালিকানা, কুড়িয়ে পাওয়া সংলাপ, রম্যকথার এক ঝাঁপি, গল্প গল্প মনে হয় গল্প কিন্তু মোটেই নয়, প্রতিদিনের পথের...
আরো পড়ুন
ড. রণজিৎ বিশ্বাস লেখকভুবনে আবির্ভাব ১৯৭৩ সালে। প্রিয় বিষয় মুক্তিযুদ্ধ, মানুষ ও মানবতা নিয়ে প্রায় প্রতিদিন ঢাকা ও চট্টগ্রামের কাগজে প্রবন্ধ-নিবন্ধ, কলাম, রম্যরচনা ও ছোটগল্প এবং ক্রিকেটবিষয়ক প্রবিবেদন ছাপা হলেও মুদ্রিত গ্রন্থসংখ্যা খুব বেশি নয়। আমার প্রথম গল্প উনিশ (অসঙ্কোচ প্রকাশ, অসবর্ণ চার কোণে চারজন), ব্যবহারিক বাংলায় ভ্রমকণ্টক, শুদ্ধ লেখা শুদ্ধ বলা, ব্যবহারিক বাংলা : যত ভুল তত ফুল, ভাষার যত গোলকধাঁধা, গৌরব আমার গ্লানি আমার, মাতৃভূমির মালিকানা, কুড়িয়ে পাওয়া সংলাপ, রম্যকথার এক ঝাঁপি, গল্প গল্প মনে হয় গল্প কিন্তু মোটেই নয়, প্রতিদিনের পথের ধূলায় ও হৃৎকথনের রেণুকণা তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।
বাংলা ও ইংরেজি ভাষার ব্যবহারিক শুদ্ধাশুদ্ধি নিয়ে রচনায় ও প্রশিক্ষণে দীর্ঘদিন ধরে তিনি তন্বিষ্ঠতায় শ্রমশীল। ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগদানকারী ড. রণজিৎ বিশ্বাস মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী শক্তি কর্তৃক উপর্যুপরি চারবার পদোন্নতি বঞ্চিত এক কর্মকর্তা। বর্তমানে তিনি সরকারের সচিব ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিযুক্ত। ড. রণজিৎ বিশ্বাস দু’সন্তানের জনক অভিষেক বিশ্বাস হীরা ও উপমা বিশ্বাস মুক্তা। তাদের জননী শেলী সেনগুপ্ত। একজন শিক্ষক ও গৃহকোণশিল্পী।
কম দেখান