বাতিঘর প্রকাশনী বাংলা থ্রিলার সহিত্যের পথিকৃৎ হিসাবে পরিচিত। গত দুই দশকে বাতিঘর প্রকাশনীর হাত ধরে প্রায় শতাধিক তরুণ লেখক বাংলা সাহিত্যে প্রবেশ করেছে। জনপ্রিয় বিদেশি উপন্যাসের পিছনে না ছুটে তুলনামূলক অপরিচিত উপন্যাসের অনুবাদ দিয়ে ২০০৩ সালে যাত্রা শুরু করে বাতিঘর প্রকাশনী। বাতিঘরের মাধ্যমে বিশ্বসাহিত্যের মানসম্মত উপন্যাসগুলোর সাথে পরিচিত হতে শুরু করে পাঠক সমাজ। যাত্রার শুরু থেকেই বৈচিত্র্যময় বই বাছাই ও সুলভ মূল্যের কারণে পাঠকদের কাছে পরিচিত হয়ে উঠে প্রকাশনীটি। বাতিঘর প্রকাশনীর সত্ত্বাধিকারী মোহম্মদ নাজিম উদ্দিন ও প্রকাশনীর একদল তরুণ লেখকের নের্তৃত্বে অনুবাদ সাহিত্যের পাশাপাশি মৌলিক থৃলারও জনপ্রিয় হয়ে উঠে বাংলাদেশে। ২০১০ সালে বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয় দেশের প্রথম মৌলিক...
আরো দেখুন
বাতিঘর প্রকাশনী বাংলা থ্রিলার সহিত্যের পথিকৃৎ হিসাবে পরিচিত। গত দুই দশকে বাতিঘর প্রকাশনীর হাত ধরে প্রায় শতাধিক তরুণ লেখক বাংলা সাহিত্যে প্রবেশ করেছে। জনপ্রিয় বিদেশি উপন্যাসের পিছনে না ছুটে তুলনামূলক অপরিচিত উপন্যাসের অনুবাদ দিয়ে ২০০৩ সালে যাত্রা শুরু করে বাতিঘর প্রকাশনী। বাতিঘরের মাধ্যমে বিশ্বসাহিত্যের মানসম্মত উপন্যাসগুলোর সাথে পরিচিত হতে শুরু করে পাঠক সমাজ। যাত্রার শুরু থেকেই বৈচিত্র্যময় বই বাছাই ও সুলভ মূল্যের কারণে পাঠকদের কাছে পরিচিত হয়ে উঠে প্রকাশনীটি। বাতিঘর প্রকাশনীর সত্ত্বাধিকারী মোহম্মদ নাজিম উদ্দিন ও প্রকাশনীর একদল তরুণ লেখকের নের্তৃত্বে অনুবাদ সাহিত্যের পাশাপাশি মৌলিক থৃলারও জনপ্রিয় হয়ে উঠে বাংলাদেশে। ২০১০ সালে বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয় দেশের প্রথম মৌলিক থ্রিলার 'নেমেসিস'। পাঠকদের আস্থাভাজন এই প্রকশনা সংস্থাটি প্রতি বছর বইমেলায় এক ঝাঁক নতুন লেখককে সুযোগ দিয়ে থাকে। থৃলার জনরা জনপ্রিয়করণ ও লেখক তৈরির জন্য 'থৃলার গল্প সংকলন' প্রকাশনীটির অন্যন্য এক সংযোজন। প্রকাশনীটির রয়েছে নিজস্ব সাহিত্য ম্যাগাজিন 'পিদিম'।
কম দেখান