‘মুক্তির মন্দির সোপান তলে
কত প্রাণ হলো বলিদান
লেখা আছে অশ্রুজলে।’
হ্যাঁ, লেখা আছে ইতিহাসে। লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই লাখো শহিদের একজন শাফী ইমাম রুমী। রুমী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অসম্ভব সাহসী বীর তরুণ শহিদ। ১৯৭১ সালে মাত্র বিশ বছর বয়স ছিল রুমীর। মনে-প্রাণে দুর্বার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হবেন। ভর্তিও...
আরো পড়ুন
‘মুক্তির মন্দির সোপান তলে
কত প্রাণ হলো বলিদান
লেখা আছে অশ্রুজলে।’
হ্যাঁ, লেখা আছে ইতিহাসে। লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই লাখো শহিদের একজন শাফী ইমাম রুমী। রুমী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অসম্ভব সাহসী বীর তরুণ শহিদ। ১৯৭১ সালে মাত্র বিশ বছর বয়স ছিল রুমীর। মনে-প্রাণে দুর্বার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হবেন। ভর্তিও হয়েছিলেন আমেরিকার ইলিনয় ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে। এদিকে দেশে শুরু হয়েছে স্বাধীনতা যুদ্ধ। যুদ্ধরত দেশ ও দেশের মানুষকে ফেলে কীভাবে বিদেশে পড়তে যাবেন রুমী? শেষ পর্য়ন্ত বিবেকের তাড়নায় পড়তে না গিয়ে মায়ের অনুমতি নিয়ে তিনি গিয়েছেন যুদ্ধে। আশ্চর্য এক দেশপ্রেমের বিরল নজির এটি। চৌকশ রুমীর উজ্জ্বল মেধাদীপ্ত অদম্য জীবনের চমকপ্রদ ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে আবেগঘন উপন্যাস এই ‘ভোরের সূর্যমুখী’। যে-কোনো বয়সের পাঠককে অভিভূত করবে নাটকীয়তায় ভরা এই অনুপম মুক্তিযুদ্ধ আখ্যান।
কম দেখান