ভূত শব্দের মানে খুঁজতে গিয়েছি অভিধানের পাতায়। অর্থ যা দেওয়া আছে, তা এ রকম-কল্পিত অশরীরী আত্মা। আর পেতনি শব্দের কী মানে? বলা হচ্ছে কল্পিত স্ত্রী-ভূত, প্রেতিনী। ভূত-পেতনি ভয় দেখায়, মানুষকে নাস্তানাবুদ করে পায় নির্মল আনন্দ। ভূতকে আমরা ডরাই, সক্কলেই। কেউ কম, কেউ বেশি। ভূত আছে, না নেই? সেও এক জটিল...
আরো পড়ুন
ভূত শব্দের মানে খুঁজতে গিয়েছি অভিধানের পাতায়। অর্থ যা দেওয়া আছে, তা এ রকম-কল্পিত অশরীরী আত্মা। আর পেতনি শব্দের কী মানে? বলা হচ্ছে কল্পিত স্ত্রী-ভূত, প্রেতিনী। ভূত-পেতনি ভয় দেখায়, মানুষকে নাস্তানাবুদ করে পায় নির্মল আনন্দ। ভূতকে আমরা ডরাই, সক্কলেই। কেউ কম, কেউ বেশি। ভূত আছে, না নেই? সেও এক জটিল প্রশ্ন। বিজ্ঞান বলে, নেই। সেটাই সত্য, বাস্তব। নেই জেনেও আমরা ভূত নিয়ে খুবই আগ্রহী, কৌতূহলী। ‘তেনাদের’ নিয়ে তৈরি জমাট গল্প পড়তে, শুনতে বড্ড ভালোবাসি।
সুদূর প্রাচীনকাল থেকে ভূত নিয়ে অজস্র লেখাজোখা হয়েছে। গোটা দুনিয়াজুড়ে। তার পরিমাণ বিপুল। দেশ থেকে দেশে, কাল থেকে কালে। গা ছমছম করা, নাটকীয়তা ও রহস্যে ভরা অদ্ভুতুড়ে সব গল্প- কী যে তার টান, আকর্ষণ। ভয়ে আতঙ্কে গায়ে কাঁটা দেয়, তারপরও ভূতের গল্প শোনা চাই, পড়া চাই। এ বইয়ে থাকলো ভূত বিষয়ক রকমারি গল্প। বিষয়ের বৈচিত্র্যে, কাহিনির বুনটে, শিউরে ওঠার মতো গল্প কাঠামোর মধ্যে গল্পবলিয়েরা ভূতের কাণ্ডকীর্তির সরস মনোহারী বর্ণনা দিয়েছেন। পাঠক পড়ে আনন্দ পাবেন। ভূতের গল্প কতটা ভয়ংর- পড়ে পড়ে তার পরীক্ষা নেওয়া যাক।
কম দেখান