বলো আর কত নিবা বাবারা! সেই যখন ছোটো ছিলা, তখন থেকে দিয়ে আসছি। চকোলেট। চুইংগাম। স্কুলের বেতন। ভার্সিটির ফিস। চাকরির ঘুষ। বিয়ের খরচ। সন্তানের আকিকা। এই বুড়ো বয়সে সামান্য সম্মানটুকু পর্যন্ত পয়সা ছাড়া দিতে চাও-না! নাও, সব নাও। আমাদের দিয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে। খারাপ লাগে না। তবুও তোমরা ভালো থাকো।...
আরো পড়ুন
বলো আর কত নিবা বাবারা! সেই যখন ছোটো ছিলা, তখন থেকে দিয়ে আসছি। চকোলেট। চুইংগাম। স্কুলের বেতন। ভার্সিটির ফিস। চাকরির ঘুষ। বিয়ের খরচ। সন্তানের আকিকা। এই বুড়ো বয়সে সামান্য সম্মানটুকু পর্যন্ত পয়সা ছাড়া দিতে চাও-না! নাও, সব নাও। আমাদের দিয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে। খারাপ লাগে না। তবুও তোমরা ভালো থাকো। ভালো থাকো বাবারা।
মজিদ সাহেবের পকেট ফাঁকা হবার আগেই বেবী তাকে টান দিলো। অতিদ্রুত এলাকা ত্যাগ করা দরকার। পালানো নয়, পৌছাতে হবে। রাত হয়ে আসছে।
পাবলিক লাইব্রেরি থেকে বেরিয়ে দ্রুত একটা ট্যাক্সিতে চেপে বসলেন দু'জন। এরপর সোজা গাজীপুর। সেই বৃদ্ধাশ্রম। দরজায় দাঁড়িয়ে হাত তুললো বেবী।
ভেতরে আসবে না?
মজিদ সাহেব বহুকষ্টে একটা বাক্য উচ্চারণ করলেন।
কম দেখান