নোবেল ও ইন্টারন্যাশনাল বুকার বিজয়ী ‘কোরিয়ান কাফকা’ খ্যাত ঔপন্যাসিক, কবি, গল্পকার এবং প্রাবন্ধিক হান কাং নোবেল (২০২৪) প্রাপ্তির পরে বাংলাদেশের পাঠকের মনে তুমুল সাড়া ফেলেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে তিনি ইংরেজিতে অনূদিত দ্য ভেজিটেরিয়ান উপন্যাসের জন্য ইন্টারন্যাশনাল বুকার প্রাইজ লাভ করেন।
দ্য হোয়াইট বুক হান কাংয়ের কল্পকাহিনী এবং আত্মজীবনীমূলক কাব্যিক উপন্যাস,...
আরো পড়ুন
নোবেল ও ইন্টারন্যাশনাল বুকার বিজয়ী ‘কোরিয়ান কাফকা’ খ্যাত ঔপন্যাসিক, কবি, গল্পকার এবং প্রাবন্ধিক হান কাং নোবেল (২০২৪) প্রাপ্তির পরে বাংলাদেশের পাঠকের মনে তুমুল সাড়া ফেলেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে তিনি ইংরেজিতে অনূদিত দ্য ভেজিটেরিয়ান উপন্যাসের জন্য ইন্টারন্যাশনাল বুকার প্রাইজ লাভ করেন।
দ্য হোয়াইট বুক হান কাংয়ের কল্পকাহিনী এবং আত্মজীবনীমূলক কাব্যিক উপন্যাস, যা আঙ্গিকের দিক থেকে ব্যতিক্রম। উপন্যাসটি তিনটি অধ্যায়ে (আমি অর্থাৎ ‘আই’, সে অর্থাৎ ‘শি’ এবং সব শুভ্রতা অর্থাৎ ‘অল হোয়াইটনেস’) বিভক্ত, যেখানে তিন ধরনের বর্ণনামূলক দৃষ্টিকোণ থেকে বলা অণুগল্পের মতো, কখনো মনে হয় কবিতার মতো, ছোটো ছোটো কাহিনীর সমাহার। এসব কাহিনীতে সাদা রঙের বস্তুর বর্ণনার ভেতর দিয়ে লেখিকা মানুষের দুঃখ, শোক, ক্ষত এবং মানবজাতির নশ্বর শরীর ও আত্মার অন্তর্নিহিত রূপ ফুটিয়ে তুলেছেন। উপন্যাসটি অধিবক্তার বোনের শোকগাথা ঘিরে রচিত। সেই বোন জন্মের কিছুক্ষণ পরেই মারা যায়। দুঃখের বাইরেও মানুষের ভাগ্যের অনুমানমূলক বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে এই উপন্যাসে।
সম্পূর্ণ দ্য হোয়াইট বুক উপন্যাস ছাড়াও এই গ্রন্থে রয়েছে উপন্যাস সম্পর্কে হান কাংয়ের সাক্ষাৎকার এবং লেখিকার জীবন ও সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
কম দেখান