আত্মহত্যা এখন হয়ে উঠছে প্রতিদিনের সংবাদ। ভাবতে পারেন, কতটা যন্ত্রণার মুখে মানুষ মৃত্যুকে সহজ মনে করে?
আমাদের মনের মৌলিক চাহিদা তিনটি – ভালোবাসা, সম্পর্ক, এবং কোন কিছুর অংশ হওয়ার অনুভূতি। মানসিক চাপ আসলে আমাদের মস্তিষ্কের আদিম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অংশ, বিপদ থেকে বাঁচার জন্য অ্যালার্ম ক্লকের মত, একা হয়ে গেলে যেটা...
আরো পড়ুন
আত্মহত্যা এখন হয়ে উঠছে প্রতিদিনের সংবাদ। ভাবতে পারেন, কতটা যন্ত্রণার মুখে মানুষ মৃত্যুকে সহজ মনে করে?
আমাদের মনের মৌলিক চাহিদা তিনটি – ভালোবাসা, সম্পর্ক, এবং কোন কিছুর অংশ হওয়ার অনুভূতি। মানসিক চাপ আসলে আমাদের মস্তিষ্কের আদিম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অংশ, বিপদ থেকে বাঁচার জন্য অ্যালার্ম ক্লকের মত, একা হয়ে গেলে যেটা বাজতে শুরু করে। সমস্যা হল আমাদের ডিএনএ জানে না যে এখন আমরা একা হয়ে গেলেও বিপদে পড়ি না, উল্টো অনেক মানুষের মাঝে থেকেও একা বোধ করতে পারি। সব সময় একাকীত্ব বোধ করা মানে সব সময় অ্যালার্ম বাজতে থাকা। এতেই জন্ম হয় ডিপ্রেশন, পিটিএসডি, অ্যাংজাইটি সহ ভয়ংকর সব মনরোগ, যার পরিণতি হয় বিচ্ছেদ, অসুস্থতা, জীবন তছনছ হয়ে যাওয়া, এবং শেষে আত্মহত্যা।
কেন হয় এমন? কী করলে বাঁচা যাবে? কী করলে সম্পর্কগুলো বিষাক্ত হয়ে যাবে না, প্রিয়জন অচেনা হয়ে যাবেনা, আত্মীয় শুধু জমির দলিলে থাকার বদলে পাশেও থাকবে?
বইটাতে এর সমাধান দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যেন তেন বিশেষজ্ঞ না, হার্ভার্ড স্কলার।
মেকি চাকচিক্য আর আত্মগরিমা দিয়ে হার্ভার্ড আজকের হার্ভার্ড হয়নি। এর খ্যাতির পিছনে আছে অসম্ভব রকম বিস্ময়কর সব গবেষণা। গবেষণা তো খটমটে একাডেমিক জিনিস, তাই না? না, ঠিকমত তুলে ধরলে একেকটা গবেষণা হাজারো গল্পের জন্ম দিতে পারে। এই বইটা এরই বাস্তব প্রমাণ।
কম দেখান